আবাসন খাতে ক্যারিয়ার

দেশের সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের দৌড়ে রিয়েল এস্টেট সেক্টর বেশ দাপট দেখাচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। বিশেষ করে রাজধানীসহ দেশের বড় শহরগুলোতে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রিজ গড়ে উঠেছে প্রতিনিয়ত। আবাসন খাত নিয়েই এদের কাজ। এই রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো শহরে আবাসন তৈরির পাশাপাশি ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনাও তৈরি করে দিচ্ছে তরুণদের। শুধু দেশেই নয়, আপনি চাইলে বিদেশেও গড়তে পারেন এ খাতে ক্যারিয়ার।

স্বল্পপুঁজিতে শুরু করুন পনির তৈরির ব্যবসা

গ্রামে গরু পালন করে দুধ উৎপাদন করে অনেকে। সব সময় এ দুধ তারা বিক্রি করতে পারে না । নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে বাড়তি দুধ দিয়ে পনির তৈরি করা হলে তা যে কোনো ব্যক্তির বাড়তি আয়ের একটি বড় উৎস হতে পারে। অল্প পুঁজিতে পনির ব্যবসা করা যায় বলে এর চাহিদাও বাড়ছে। পনির ব্যবহার করা হয় এ রকম খাবারের চাহিদাও ব্যাপক। জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ
বাজার সম্ভাবনা : পনির খুবই সুস্বাদু খাবার। এর চাহিদা আগেও ছিল, এখনো আছে। স্বাদে ও পুষ্টিতে এর জুড়িমেলা ভার। পনির তৈরিতে খুব বেশি পরিশ্রম ও পুঁজির দরকার হয় না। তাই স্বল্পপুঁজিতে পনিরের ব্যবসা একটি ভালো উদ্যোগ হতে পারে। বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে পনিরের চাহিদা রয়েছে। মেগাশপেও সরবরাহ করতে পারেন।

দোভাষী হতে পারে তরুণদের পেশা

বর্তমান বিশ্বে কর্মসংস্থানের দিক দিয়ে এগিয়ে আছে পর্যটনশিল্প। আর পর্যটনশিল্পের অন্যতম একটি আকর্ষণীয় পেশা হচ্ছে দোভাষী। ফলে যারা মূলত ঘুরতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য এটি হয়ে উঠতে পারে একটি আকর্ষণীয় পেশা। জনপ্রিয় এ পেশাটি অন্য অনেক পেশার চেয়ে উপভোগ্য। এ পেশায় রয়েছে প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মেশা ও জানার সুযোগ, আকর্ষণীয় আর্থিক নিশ্চয়তা, সহজ কর্মসংস্থান প্রভৃতি সুবিধাও। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আজহারুল ইসলাম অভি
কেন বেছে নেবেন এ পেশা

পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞানে উচ্চ পর্যায়ে ক্যারিয়ার

খাদ্য সম্পর্কিত সমস্ত প্রায়োগিক ধারণার বিস্তার ঘটায় পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান। সারাবিশ্বে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ পুষ্টি ও খাদ্য ছাড়া মানুষের জীবন অকল্পনীয়। একটি মানুষ গর্ভে থাকা অবস্থা থেকে তার শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খাদ্য এবং পুষ্টির চাহিদা আবশ্যিক। আর এই আবশ্যিক বিষয়ের জন্য রয়েছে উচ্চ পর্যায়ের লেখাপড়া আর জ্ঞান আহরণের সুযোগ। পুষ্টি ও খাদ্য সম্পর্কিত লেখা পড়ার জন্য রয়েছে পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিউট।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের (আইএনএফ এস) পরিচালক প্রফেসর ড. আলেয়া মাওলার মতে,

খাদ্য নিরাপত্তায় নতুন পেশা

বর্তমান সময়ে শুধু নিজ দেশেই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশেও খাদ্য বিজ্ঞানের ওপর বিশেষভাবে জোর দেয়া হচ্ছে। কারণ বর্তমান সময়ে বিশ্বে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ। তাই খাদ্যের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হলে ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিষয়ের ওপর যথাযথ জ্ঞান অর্জন করে খাদ্যের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক রাখা সম্ভব। শুধু খাদ্যের নিশ্চয়তার দিকে জোর দিলেই হবে না, খাদ্যের নিশ্চয়তার পাশাপাশি এর পুষ্টিগুণ সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করাও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাছাড়া ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ওপর ডিগ্রি লাভ করে আপনিও গড়তে পারেন আপনার সফল ক্যারিয়ার।

পেশা হিসেবে ভেটেরিনারি মেডিসিন

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষিক্ষেত্রে আমূল উন্নয়নের জন্য প্রাণিসম্পদের উন্নয়নও অপরিহার্য। আর এ প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে প্রয়োজন দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান। প্রাণি চিকিৎসকরাই সাধারণত ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে পরিচিত। একটি দেশের পুষ্টি বিশেষ করে প্রোটিন, আমিষের চাহিদার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করেন প্রাণি চিকিৎসকরাই। প্রাণি চিকিৎসকরা বিভিন্ন গবেষণা, বিভিন্ন প্রাণীর নতুন জাত উদ্ভাবন ও জাত উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি যেমন- দুগ্ধ উৎপাদন, ডিম উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।

অ্যাভিয়েশন সেক্টরে ক্যারিয়ার

বর্তমানে বিমান তৈরি, রক্ষণাবেক্ষণ, প্রশিক্ষণ, উড্ডয়ন বাজারজাতকরণের শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থায় বিমান প্রকৌশলীদের ভূমিকা ব্যাপক। বিশেষ করে বিমান রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী Aircraft Engineer ব্যতীত এয়ারলাইন্স পরিচালনা সম্ভব নয়। সে কারণে একজন Aircraft Maintenance Engineer এর সামাজিক ও অর্থনৈতিক মর্যাদা অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ ও উৎপাদনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেও বাংলাদেশে এ সুযোগ খুব সীমিত পর্যায়ে রয়েছে। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশে অ্যাভিয়েশন সেক্টরে বেশ কিছু এয়ালাইন্স তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে এবং আশা করা যায় ভবিষ্যতে এয়ারলাইন্স ও উড়োজাহাজের সংখ্যা আরো বর্ধিত হবে।

শিক্ষকতা একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা

বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজকে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার অঙ্গীকার নিয়ে ২০০৩ সাল থেকে প্রতিবছর ১৯ জানুয়ারি পালিত হচ্ছে ‘জাতীয় শিক্ষক দিবস’। একজন সফল মানুষের পেছনে শিক্ষকের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। শিক্ষক শুধু সফল নয়, একজন ভালো মানুষ হতে শেখান। শিক্ষকদের ভূমিকার স্বীকৃতিস্মারক হিসেবে দিবসটি গুরুত্বপূর্ণ। মানবিক বিপর্যয় বা বৈশ্বিক, অর্থনৈতিক সংকটে আক্রান্ত হয়েও সামাজিক, অর্থনৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিনির্মাণে শিক্ষকরা অবিরাম ভূমিকা রেখে চলেছেন। শিক্ষক হচ্ছেন সভ্যতার ধারক-বাহক। শিক্ষক শুধু শিক্ষাদানই করেন না, তিনি মানুষ গড়ার কারিগরও।

ট্যুরিস্ট গাইড পেশায় ক্যারিয়ার

বর্তমান বিশ্বে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ার কারণে ট্যুরিস্টদের সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের দেশের প্রাকৃতির সৌন্দর্য ট্যুরিস্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। তাই আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত আসছে অসংখ্য ট্যুরিস্ট। এসব ট্যুরিস্টকে ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রয়োজন হয় একজন গাইডের। যিনি ট্যুরিস্টদের ভ্রমণ সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন। যারা ভ্রমণ পিপাসু কিংবা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন, তারা এই পেশায় আসতে পারেন। আমাদের দেশে ট্যুরিস্ট গাইডদের প্রশিক্ষণ দেয়ার অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আপনিও সেসব প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে ট্যুরিস্ট গাইড পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে পারেন এবং ঘুরে বেড়ানোর পাশাপাশি ভালো আয় করতে পারেন।

কৃষিতে উচ্চশিক্ষা

কৃষি এ দেশের প্রাণ ও প্রধান অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি। একটা সময় ছিল যখন কৃষিকে নিয়ে শুধু কৃষকরাই ভাবতেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের চিন্তা-চেতনারও পরিবর্তন এসেছে। এখন সকল শ্রেণীর মানুষই ভাবছেন কৃষিকে নিয়ে। এক সময় কৃষিতে উচ্চতর ডিগ্রি নেয়া বা উচ্চশিক্ষিত লোক কৃষিকে পেশা হিসেবে বেছে নেবেন, এমনটি ছিল অকল্পনীয়। কিন্তু বর্তমানে কৃষি খাতেই রয়েছে উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের হাতছানি। কেউ যদি কৃষিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান, তাহলে তাকে অবশ্যই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপ হলো অনার্স পর্যায়ে দেশের সরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করা হয়। দেশের বিভিন্ন খ্যাতনামা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির খবর নিয়ে আজকের শিক্ষাঙ্গান পাতার আয়োজন।

তারুণ্যের পেশা ব্র্র্যান্ড এক্সিকিউটিভ

যে পেশায় সৃজনশীলতা নামের অসাধারণ গুণটার বিকল্প নেই; সেই পেশাই হচ্ছে ব্র্যান্ড এক্সিকিউটিভ। এই পেশা আপনার ভেতরের সৃজনশীলতাকে বারবার উসকে দেয়। পণ্যের ভালো মান নিশ্চিত করলেই বাজারে পণ্যটি জনপ্রিয়তা অর্জন করবেÑ এমন ধারণা সময়ের স্র্রোতে পাল্টে গেছে। পাল্টানোর এই প্রতিযোগিতায় যে কোনো পণ্যের ব্র্যান্ডিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা যে কেউ আঁচ করতে পারেন বড় কোম্পানির পণ্যে চোখ রাখলে। একটু চোখ মেলে বাজারে তাকালে দেখবেন ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমেই এখন পণ্য পরিচিত করে তোলা হচ্ছে। এটা আসলে সময়েরই চাহিদা। এই ব্র্যান্ডিং বলতে বাজারে পরিচিত অন্যান্য পণ্য থেকে নতুন একটি পণ্য পরিচিত করে তোলাকেই বোঝায়।

চৌকস ক্যারিয়ার_মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট [এইচআরএম] বা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা আধুনিক বিশ্বের আলোচিত ও স্ট্মার্ট পেশা। এ জন্যই এর দিকে মনোযোগী হয়ে উঠেছে তরুণ প্রজন্ম। আপনি যদি নিজেকে বুদ্ধিমান ও চৌকস মনে করেন, তবে পেশাটাকে আপন করে নিতে পারেন। বাংলাদেশে এর জনপ্রিয়তা এবং কাজের ক্ষেত্রটি কিছু দিন আগেও একেবারে নতুন ছিল। কিন্তু সময়ের হাত ধরে এটি এখন তরুণদের কাছে ব্যাপক পরিচিত ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।

শুরুতে এটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও পর্যায়ক্রমে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের কর্মীর কর্মক্ষমতা যথাযথ ব্যবহারের উদ্দেশে ‘মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা’ বিভাগে বিশেষ নজর দিচ্ছে। কেননা, একটি প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের বড় একটা অংশ নির্ভর করে সেই প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওপর। তাই বসে না থেকে পেশাটাকে আপন করে নিতে প্রস্তুতি শুরু করুন আজ; ঠিক এখন থেকেই।

মানবিক বিভাগে ভবিষ্যত

এসএসসি এবং এইচএসসিতে মানবিক বিভাগে পড়াশুনা করলে ভবিষ্যতে কি কি করা যেতে পারে

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় একজন শিক্ষার্থীকে সবচেয়ে কঠিন বাঁধাটি অতিক্রম করতে হয় এইচএসসি পাশ করার পর উচ্চ শিক্ষার প্রবেশ মুখে। মাধ্যমিক উচ্চ-মাধ্যমিক পর্যায়ে এসেই আমাদের অনেক কে বেছে নিতে হয়, বিজ্ঞান পরব, মানবিক শিক্ষায় পড়ব না ব্যবসা শিক্ষায় পড়ব। বিজ্ঞানের পর অবশ্য ছাত্র ছাত্রীরা ব্যবসা শিক্ষায় পড়তে ছেলে মেয়রা বেশি আগ্রহী। কিন্তু পরার পর ভবিষ্যতে আপনি কোন লাইনে পড়াশুনা করতে পারেন সেটা নিয়ে এই লেখাটি ।

এইচএসসি পাশের পূর্বেই অর্থাৎ স্কুল পূর্বেই যদি এই লেখাটি একজন অভিভাবক কিংবা শিক্ষার্থীর হাতে যায় তাহলে এইচএসসি উত্তর উচ্চশিক্ষা বিষয়ক যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয় সেটিতে অনেক সুবিধা হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

নার্সিংয়ে ক্যারিয়ার

বিপদ কখনও বলে-কয়ে আসে না। স্বাস্থ্যজনিত বিপদে আমাদের ছুটতে হয় হাসপাতালে; আশ্রয় নিতে হয় ডাক্তারের কাছে। দেখে-শুনে, টেস্ট করে ওষুধ-পথ্য লিখে দেন ডাক্তার। আর শুশ্রূষার কাজটি পরম মমতায় করে যান সে পেশার মানুষ, তাদের নার্স বলে ডাকা হয়।

অথবা যদি ধরা যায় বয়স্ক মানুষদের কথা : বয়োজ্যেষ্ঠদের দেখভাল করার দায়িত্ব এই নাগরিক ব্যস্ততার জীবনে আমরা চাইলেও সামলাতে পারি না ঠিকঠাক। এ এক আধুনিক বিপদই বটে! এ বিপদেও মমতার হাত বাড়িয়ে দেন একেকজন নার্স।সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নার্সিং পেশায় ক্যারিয়ারের ব্যাপ্তি দিন দিন বাড়ছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে নার্সের প্রয়োজনীয়তা_ হোক তা দেশে, কিংবা বিদেশে। এ পেশার চাহিদাকে স্থান-কাল-পাত্রে সীমাবদ্ধ করা যায় না। যদি দেশের সার্বিক পরিস্থিতির দিকে তাকাই, দেখা যাবে,

মার্চেন্ডাইজিং পেশায় আসতে চাইলে

যুগপোযোগী একটি বিষয়ে প্রফেশনাল প্রশিক্ষণ ভালো একটি ক্যারিয়ার গড়তে অনেকটা সহায়তা করে। ক্যারিয়ার গঠনে এমন একটি ফলপ্রসূ প্রশিক্ষণ কোর্স গার্মেন্টস বায়িং অ্যান্ড মার্চেন্ডাইজিং। আমাদের দেশের বস্ত্রশিল্প সারাবিশ্বেই বিখ্যাত। আমাদের দেশে এই খাতের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও কম নয়। তাই এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিলে ভালো একটি ক্যারিয়ার গড়া সুবিধাজনক হয়ে যাবে।

ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা বিশ্বব্যাপী
শুধু দেশে নয়, বর্তমান বিশ্ববাজারে পোশাক শিল্পের বিপুল চাহিদার কারণে অন্য সব পেশার চেয়ে এ পেশায় চাকরি পাওয়া কিছুটা সহজ। বিভিন্ন দেশে এ পেশাদারদের কর্মসংস্থান সুবিধা রয়েছে।

মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় ক্যারিয়ার গঠন

Human Resource Management (HRM) বা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা আধুনিক বিশ্বের একটি চৌকস চাকরি ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে এর জনপ্রিয়তা এবং ক্ষেত্র একেবারেই নতুন বলা চলে। আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশে এ পেশার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের কর্মক্ষমতার যথার্থ ব্যবহারের লক্ষ্য নিয়ে বর্তমানে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতেও ‘মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা’ বিভাগের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে।
কারণ একটি প্রতিষ্ঠানের সাফল্য অর্জন অনেকাংশেই নির্ভর করে সেই প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার ওপর।
ইতিহাস: ‘মানব সম্পদ’ ধারণাটি যথেষ্টই আধুনিক, গত শতাব্দীর প্রথম দিকেও কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ‘সম্পদ’ হিসেবে দেখা হতো না। তারা ছিলেন শুধুই শ্রমিক, উচ্চপদস্থ কর্তাদের আদেশ পালন করা ছিল তাদের প্রথম ও প্রধান

ক্যারিয়ার গড়ুন ব্যাংকিং এ

একটি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ব্যাংকের অবদান অপরিসীম। ইংরেজীতে একটা কথা আছে, 'The economic structure of a country depends on the banking system of the country'- অর্থাৎ ব্যাংক-ব্যবস্থার ওপর একটি দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো নির্ভর করে।। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মত আমাদের দেশেও স্বাধীনতার পূর্ব থেকেই ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর ধারাবাহিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বিভিন্ন 'বিশেষায়িত ব্যাংক', 'রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক' ও 'প্রাইভেট ব্যাংক'। প্রতিযোগিতার এই যুগে ব্যাংকসমূহের মোট সংখ্যা ৫৫ ছাড়িয়েছে, এবং প্রত্যেক বছরই ব্যাংকগুলোর শাখা বিস্তৃত হচ্ছে। ব্যাংকের চৌকস বেতন-ভাতাদি, সুযোগ-সুবিধা, চাকুরির নিরাপত্তা এবং সামাজিক মর্যাদা থাকার কারণে এ পেশার প্রতি তরুণদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
ব্যাংকের কাজ

বিদেশে উচ্চশিক্ষায় সহায়ক ওয়েবসাইটের ঠিকানা

১। সাইপ্রাস http://moi.gov.cy/
২। ইটালী https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
৩। সিংগাপুর www.mom.gov.sg
৪। পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৫। সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa
৬। দুবাই/আরব আমিরাত www.moi.gov.ae
৭। মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english/
৮। বাংলাদেশ www.moi.gov.bd
৯। তানজানিয়া www.tanzania.go.tz

বিদেশে উচ্চ শিক্ষাগ্রহণে আগ্রহীদের জন্য ওয়েবগাইড

যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষাগ্রহণে আগ্রহী তাদের জন্য উপকার হবে, এরকম অনেকগুলো ওয়েবসাইট নাম শেয়ার করলাম। আশাকরি, একজায়গাতেই সব পাবেন।
১ । www.dst.gov.au - অষ্ট্রেলিয়ার শিক্ষা সংক্রান্ত বিভন্ন তথ্য জানার জন্য এ সাইট টি ভিজিট করতে পারেন ।
২। www.braintrack.com - এই সাইটটিতে বিশ্বের প্রায় সকল দেশেরই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট সহ বিভিন্ন আনুষঙ্গিক তথ্য দেয়া আছে । আপনি ইচ্ছে করলেই এ সাইট থেকে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন । এ সাইটটির আর একটি সুবিধা হল এখানে সকল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে একটি ইনডেক্সের মধ্যে বর্ণানুক্রমিক ভাবে সাজানো হয়েছে ।

এইচএসসির পর বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পরামর্শ

এইচএসসি পাসের পর থেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার ইচ্ছাটা অনেকেরই থাকে। উন্নত জীবনযাপন, উচ্চশিক্ষার পূর্ণ গ্যারান্টি, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এবং পরিশেষে ওই দেশের নাগরিকত্ব লাভ ছাত্রছাত্রীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। আর ওই সুযোগটিই নিতে চায় কিছু স্টুডেন্ট রিক্রুটিং এজেন্সি। ওইসব এজেন্সির সাহায্য ছাড়াও আপনি বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়ার কাগজপত্র নিজে তৈরি করতে পারেন। নিচের ৯টি পরামর্শ সবার জন্যই উপকৃত হবে।

পেশা হিসাবে সাংবাদিকতা

লেখালেখিতে যিনি আনন্দ পান সাংবাদিকতাকে তিনি পেশা হিসেবে নিতে পারেন। পৃথিবী নামক এ গ্রহে ঘটে যাওয়া প্রতিদিনকার সংবাদ প্রবাহ যার মধ্যে আগ্রহের জন্ম দেয় তিনি সাংবাদিকতায় ভাল করবেন। বিশ্লেষণী শক্তি দিয়ে মানবজীবন ও মানব সমাজকে আলোচনা, সমালোচনা ও বিবেচনায় যার পক্ষপাতিত্ব তিনি সাংবাদিকতায় সন্তুষ্ট হতে পারেন। নিরপেক্ষ মানসিকতায় যিনি সমাজ ও নিজেকে সবসময় হালনাগাদ (up-to-date) দেখতে চান তাঁর জন্য এ পেশা কল্যাণের। দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি যিনি নিজেকে ঋণী মনে করেন সাংবাদিকতা পেশার মাধ্যমে এ

সংবাদ উপস্থাপনা সময়োপযোগী পেশা

লাকি আক্তার অনার্স শেষ বর্ষ পরীক্ষা দিয়েই চিন্তা করছিলেন কি করবেন। রেজাল্ট হওয়া পর্যন্ত তো সময়টা কাজে লাগাতে হবে। বন্ধু অভির পরামর্শে ভর্তি হয়ে গেলেন নিউজ প্রেজেন্টেশন কোর্সে। দক্ষতার সাথে কোর্স শেষ করলেন। কিছুদিন পরই একটি চ্যানেল থেকে নিউজ প্রেজেন্টার চাইÑ বিজ্ঞপ্তি দেখে সিভি ড্রপ করলেন। উচ্চারণ, কথা বলার অসাধারণ ভঙ্গি, সব বিষয়ে অসামান্য কৃতিত্ব প্রমাণ করে এখন হয়ে উঠেছেন একজন জনপ্রিয় টিভি নিউজ প্রেজেন্টার বা সংবাদ উপস্থাপক।

এইচএসসির পর কী পড়বেন কেন পড়বেন?

পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক: দেশের নামকরা পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের স্বপ্ন কার না থাকে। স্বপ্নপূরণ করতে এইচএসসি পাসের পর ভর্তি হতে পারেন ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা, চট্টগ্রাম, জাহাঙ্গীরনগরসহ দেশের সর্বোচ্চ মানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর করতে পারবেন স্নাতকোত্তর। হতে পারবেন বিভিন্ন বিষয়ের স্পেশালিস্ট।বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা কেউ বা কেমিস্ট আবার অনেকেই পদার্থবিদ্যায় পারদর্শিতা দেখিয়ে হতে পারেন বিজ্ঞানী। প্রাণিবিদ্যায় পড়ে হবেন প্রাণিবিদ। আবার উদ্ভিদবিদ্যা ও
গণিতের মতো অনেক ভালো বিষয়গুলোতে হতে পারেন বিশেষজ্ঞ। ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয় আইবিএ, বিবিএ অথবা অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট।

এইচএসসি’র পরই শুরু করুন ক্যারিয়ার গঠনের স্বপ্নযাত্রা

স্কুল, কলেজের পর বিশ্ববিদ্যালয়। এইচএসসির পর অলসভাবে সময় না কাটিয়ে নিজেকে ভবিষ্যতের কঠিন সময়ের জন্য প্রস্তুত করার এখনই সময়। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন যে কোনো শিক্ষার্থীর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। স্কুল ও কলেজ জীবনের পর এখান থেকেই শুরু হয় ক্যারিয়ার গঠনের স্বপ্নপথের যাত্রা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পা দেয়া শিক্ষার্থীদের অনেকেরই জানা নেই কিছু বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর অনেকেরই চিন্তা থাকে কিভাবে প্রথম সেমিস্টারে ভাল রেজাল্ট করা যাবে? প্রথমেই শিক্ষার্থীকে বুঝতে হবে; বিগত সময়ে পড়ে আসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বিশ্ববিদ্যালয় অনেক বড় শিক্ষাক্ষেত্র।
বিষয়ের পাশাপাশি ব্যবহারগত দিকটাও সম্পূর্ণ ভিন্নরকম। এমনকি শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকের প্রত্যাশার রকমটাও অন্যরকম। শিক্ষাদান ও গ্রহণের প্রক্রিয়াটাও ভিন্ন। প্রেক্ষিত বিবেচনায় প্রয়োজন শিক্ষার্থীর অতিরিক্ত আগ্রহ ও