ভ্যাট রং করার নিয়ম

**ভ্যাট রং করার নিয়ম**
ভ্যট রং করার নিয়ম:
১.১তলা রং ৪ গজ কাপরের জন্য
২.হাইড্রোজ+কস্টিক- প্রোতি গজে
১তলা :.৪ গজে ৪ তলা
৩.প্রথমে অল্প গরম পানিতে রং
আলাদা বাটি /কাপে গুলে নিতে
হবে।
৪.কাপর ভেজার জন্য প্রোজনমত ফুটন্ত

টাই-ডাই

কাপড় রং করার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। যেমন- ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট। এর পাশাপাশি কাপড় রং করার অন্যতম জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে টাই-ডাই। বাঁধন পদ্ধতিতে কাপড় রং করাকেই টাই-ডাই বলে। এক্ষেত্রে কাপড়ের কোনো কোনো অংশ কুঁচকে নিয়ে সুতা দিয়ে বাঁধা হয়। ঐ অবস্থায় কাপড়টি রং-এ ডোবালে বাঁধা অংশে রং লাগতে পারে না। বাকি কাপড় রং-এ রঙিন হয়। এভাবে রং লাগা ও রং না লাগা অংশ মিলে একটা নকশা সৃষ্টি হয়।

শাড়িতে কিভাবে বাটিক প্রিন্ট করা যায়

সাধারণত নিজে যেমন পারিবারিক ভাবে এই ব্যবসা করা যায় তেমনি এলাকায় অবস্থিত কাপড়ের দোকান বা সমিতির মাধ্যমে পরিচিত কয়েকজনকে নিয়েও বাটিকের ব্যবসা করা সম্ভব৷ এটা বলা দরকার যে, যেকোনো ধরনের কাপড়ে বাটিক নকশা করার পদ্ধতি মূলত একই৷ তবে কাপড়ের ধরনের উপর ভিত্তি করে নকশা, রং ও উপকরণের পরিমাণ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে৷ এখন জেনে নেই একটি সুতি শাড়িতে কিভাবে এই প্রিন্ট করা যেতে পারে ও তাতে কেমন খরচ হতে পারে:

কিভাবে শার্টে স্ক্রীন প্রিন্ট করা যায়

সাধারণত আপনি নিজে যেমন পারিবারিকভাবে এই ব্যবসা করতে পারেন তেমনি এলাকায় অবস্থিত কাপড়ের দোকান বা সমিতির মাধ্যমে পরিচিত কয়েকজনকে নিয়েও স্ক্রীন প্রিন্টের ব্যবসা করতে পারেন৷ অবশ্য এটা জানা দরকার যে, যেকোন ধরনের কাপড়ে স্ক্রীনের নকশা করার পদ্ধতি মূলত একই৷ তবে কাপড়ের ধরনের উপর ভিত্তি করে নকশা, রং ও উপকরণের পরিমাণ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে৷ এখন জেনে নেয়া যাক একটি শার্টে কিভাবে এই প্রিন্ট করা যেতে পারে ও তাতে কেমন খরচ হতে পারেঃ

বিদেশি-ভাষা-শিখে-দোভাষীর-কাজ

বর্তমান সময়ের আকর্ষণীয় ও লোভনীয় পেশাগুলোর একটি হচ্ছে দোভাষীর চাকরি। দোভাষী হতে হলে সংশ্লিষ্ট দেশের বিষয়ে যেমন জানতে হয়, তেমনি ভাষা সম্পর্কে বিশেষ দক্ষ হতে হবে।
সুবিধা
বিদেশি ভাষা শিখলে উচ্চ বেতনের চাকরি ও বিদেশে গমনের সুযোগ ছাড়াও আরও অনেক কিছু শেখা-জানা যায়। এ ব্যাপারে জাপান স্টাডিজ সেন্টারের খণ্ডকালীন শিক্ষক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নাজমুল আহসান

বিদেশি ভাষা শিখে দেশে চাকরি


অনুবাদক সংস্থা, ট্যুরিজম কোম্পানি বা ট্র্যাভেল এজেন্সি, পাঁচতারা হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, বিমান ও পরিবহন কম্পানিতে আছে বিদেশি ভাষা জানা মানুষের অনেক চাহিদা। বিভিন্ন দেশের দূতাবাস, বিদেশি মিশন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ও বিভিন্ন প্রকল্পে দক্ষ দোভাষীর ব্যাপক কদর রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশে চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রে সে দেশের ভাষা জানা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।

কোন রাশির জন্য কোন ক্যারিয়ার আদর্শ

রাশির উপর ক্যারিয়ারের অনেকাংশই নির্ভর করে, জানেন কি? যদি না জানেন, তাহলে দেখে নিন আপনার রাশি অনুযায়ী কোন ক্যারিয়ার বেছে নিলে সবচেয়ে সফল হবেন জীবনে। মেষ রাশির জাতক আর্টস নিয়ে পড়লে অনেক বেশি সফল হতে পারেন। বিশেষত কোনও ভাষা নিয়ে পড়লে আরও ভালো। বৃষ রাশির জাতক অ্যাকাউন্টেন্টস, ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিয়ে পড়াশোনা করলেও সাফল্য পাবেন। মিথুন রাশির জাতক বড়ই শিল্পী মানুষ। নাচ

ক্যারিয়ার গড়তে পারেন ট্র্যাভেল এজেন্সিতে

বাংলাদেশে চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। এ ছাড়াও চাকরির বাজারে নিজের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করতে চাই চাকরির বাজার এবং চাকরি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা। বাংলাদেশে চাকরি প্রার্থীদের একটি ভুল ধারণা রয়েছে। আর তা হলো উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হলেই যে কোনো চাকরির জন্য যোগ্য হিসেবে দাবি করা যায়। তবে

ক্যারিয়ার গড়তে পারেন স্ক্রিনপ্রিন্টে

ব্লকপ্রিন্ট, বাটিক, টাই-ডাই ইত্যাদির পাশাপাশি বর্তমানে কাপড় ছাপার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে স্ক্রিনপ্রিন্ট। স্ক্রিনপ্রিন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো শুধু কাপড়ই নয়, কাগজেও ছাপা বা প্রিন্ট করা যায়। স্ক্রিনপ্রিন্ট একধরনের ছাপার পদ্ধতি। স্ক্রিনপ্রিন্ট অনেকদিন আগে থেকেই ছাপার কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়।


টি-শার্ট, মগ বা খেলনার গায়ে নকশা আঁকতে স্ক্রিনপ্রিন্ট

ক্যারিয়ার গড়তে পারেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে

অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনা বা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট আমাদের দেশের অন্যতম একটি পেশা হিসেবে ইতোমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেক তরুণ এখন নামছেন এই পেশায়। আন্তর্জাতিক বিচারে আমাদের দেশের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে।
কারণ হলো এখনো অনেকে ইভেন্ট বলতে শুধু বিয়ে-শাদীর ইভেন্ট বুঝে থাকে। কিন্তু আসলে তা নয়। ইভেন্ট অনেক বড় একটা মাধ্যম। অনেক বড় একটা শিল্প। মনে

ক্যারিয়ার গড়ে উঠুক আবাসন খাতে

ভূসম্পত্তি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্নকারী ব্যক্তি মূলত বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, হাউজিং, বীমা, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, কনস্ট্রাকশন কোম্পানি, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন। এছাড়াও ভূমি মন্ত্রণালয়, রাজউকসহ রাজ্যের প্রতিষ্ঠানে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন চোখ বন্ধ করে। এ কর্মক্ষেত্রে আসতে পারেন গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেও। কিছুদিন চাকরির পর নিজেও মালিক হতে পারেন ফ্ল্যাট ও প্লটের।

এইচআরে ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা

যে কোনো প্রতিষ্ঠানে এইচআর খুবই গুরুত্বপূর্র্ণ। মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ বা এইচআরডি একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের নিয়ে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানের কর্মী দলকে প্রকৃত মানবসম্পদে রূপান্তর করা এইচআরডির কাজ। দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করা, মানবসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা না গেলে কোনো প্রতিষ্ঠানের টেকসই প্রবৃদ্ধি সম্ভব নয়। যে কোনো প্রতিষ্ঠানের শুরুর দিকে বেশ গ্রোথ থাকে। নানাভাবে একটি প্রতিষ্ঠান বেশ

উপস্থাপনায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে

বিষয়বস্তু সম্বন্ধে ধারণা:
কোনো বিষয় সম্বন্ধে ধারণা না থাকলে উপস্থাপনা করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। যে বিষয়ে উপস্থাপনা করতে হবে সে বিষয়ের দরকারি সব তথ্যই সংগ্রহ করতে হবে।
আরোহিত জ্ঞান যদি ১০০ ভাগ হয় তাহলে তার থেকে হয়তো ২০-৩০ ভাগ উপস্থাপন করতে হবে। কম তথ্য আরোহণ করলে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে হয়তো প্রয়োজনীয় তথ্যটি সরবরাহ করা যাবে না।

ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ক্যারিয়ার

বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে একটি আকর্ষণীয় এবং সৃজনশীল ক্ষেত্র হচ্ছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার বড় ক্ষেত্র হলো টেলিভিশন। ক্যারিয়ার হিসেবে ইলেকট্রনিক বা টিভি মিডিয়া গত এক দশকে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ক্যারিয়ার হিসাবে মিডিয়া আয়ের পাশাপাশি খ্যাতিও এনে দিচ্ছে, যার দরুন এই পেশার দিকে ঝুঁকে আসছে হাজার হাজার তরুণ তরুণী। কিন্তু কিভাবে শুরু করবেন মিডিয়ায় ক্যারিয়ার?
দেশীয় চ্যানেলের ইতিকথা: বাংলাদেশ টেলিভিশন-এর

ইন্টেরিয়র ডিজাইন

যে কোনো শিল্পচর্চা যখন জীবনের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে যায় তখন সেটা পেশা থেকে নেশায় পরিণত হয়। নাচ, গান, কিংবা ডিজাইন, যে কোনো ও শিল্পচর্চা যখন সঙ্কীর্ণ গণ্ডি ছাড়িয়ে বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গি প্রাপ্ত হয় তখনই সে শিল্পের বিকাশ ঘটে।
বাসস্থান মানুষের মৌলিক চাহিদার একটি। নিজের বাড়ি মানুষ সব সময়ই মনের মতো করে তৈরি করতে চায়। এ জন্য বেছে নেয় ভালো স্থান এবং মনের মতো নকশা। শুধু

ই-কমার্স ব্যবসা

ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় করা আধুনিক প্রযুক্তি বিশ্বের অন্যতম অবদান। সারা বিশ্বের মতো বর্তমানে বাংলাদেশেও ই কমার্স বিজনেস বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দোকানে বা শপিং মলে না গিয়ে, নিজের পছন্দ মতো পণ্য ঘরে বসে কিনতে অনেকে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করে। এতে সময় এবং শ্রম বেচে যায়। ই-কমার্স বিজনেসের জনপ্রিয়তার এটি অন্যতম কারণ-

ইউটিউব চ্যানেলে আয় কত?

গান, নাটক, চলচ্চিত্র, টিভি অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে এমন কোনো কনটেন্ট নেই যে আমরা ইউটিউবে দেখতে পাই না। বিনোদনের প্রধান মাধ্যম এখন ইউটিউব। টেলিভিশনের জন্য নয়, শুধু ইউটিউবকে কেন্দ্র করেও নির্মিত হচ্ছে বিভিন্ন অনুষ্ঠান। বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও খুলছেন ইউটিউব চ্যানেল। সর্বোপরি বাংলাদেশের বিনোদন জগৎ এখন অনেকটাই ইউটিউবকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। সংগীতাঙ্গনের এখন প্রায় শতভাগ বিনিয়োগই ইউটিউবকে ঘিরে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের যেমন ইউটিউব চ্যানেল আছে, তেমনি অনেক কণ্ঠশিল্পীরই নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। শুধু

প্যাথলজিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার

প্যাথলজি কী : হাসপাতাল-কিনিকগুলোর পরীাগারে পরীা-নিরীার জন্য থাকে নানা যন্ত্রপাতি। রোগ নির্ণয় বা ডায়াগনসিসে ব্যবহৃত বিভিন্ন চিকিৎসা-যন্ত্রপাতির পেছনে যে বা যারা কাজ করেন, তারাই মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট। ল্যাবরেটরি সায়েন্সের একটি শাখা প্যাথলজি। রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত, মূত্রসহ বিভিন্ন নমুনা পরীা-নিরীা করা হয় এখানে। নির্ণয়ের পর কোন অ্যান্টিবায়োটিক কতটুকু প্রয়োগে জীবাণু নির্মূল সম্ভব তাও জানায় প্যাথলজি বিভাগ। মেডিক্যাল

লেদার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ক্যারিয়ার

বাংলাদেশে পোশাকশিল্পের পরেই অবস্থান রয়েছে চামড়াশিল্পের। দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো বৃদ্ধির লক্ষ্যে চামড়াশিল্পের বিকল্প নেই। ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশে বৃহৎ আকারের চামড়াশিল্পের বিকাশ ঘটে। এর পরে থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ ধরে রেখেছে চামড়াশিল্প। বাংলাদেশে প্রস্তুতকৃত চামড়ার গুণগত মান ভালো হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারেও এর রয়েছে বেশ কদর। এ জন্য চামড়া ও

প্যাথলজিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার

প্যাথলজি কী : হাসপাতাল-কিনিকগুলোর পরীাগারে পরীা-নিরীার জন্য থাকে নানা যন্ত্রপাতি। রোগ নির্ণয় বা ডায়াগনসিসে ব্যবহৃত বিভিন্ন চিকিৎসা-যন্ত্রপাতির পেছনে যে বা যারা কাজ করেন, তারাই মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট। ল্যাবরেটরি সায়েন্সের একটি শাখা প্যাথলজি। রোগ নির্ণয়ের জন্য রক্ত, মূত্রসহ বিভিন্ন নমুনা পরীা-নিরীা করা হয় এখানে। নির্ণয়ের পর কোন অ্যান্টিবায়োটিক কতটুকু প্রয়োগে জীবাণু নির্মূল সম্ভব তাও জানায় প্যাথলজি বিভাগ। মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট রিপোর্ট তৈরির পর প্যাথলজিস্ট সেটি

পেশা যখন আবহাওয়াবিদ

একটি দেশ বা অঞ্চলের আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তিত অবস্থা প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে রেকর্ড করে রাখা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করে আগাম তথ্য জানিয়ে দেওয়াই আবহাওয়াবিদের কাজ। হাজার হাজার মানুষকে বিপদ সম্পর্কে আগেভাগে সতর্ক করতে পারা আবহাওয়াবিদের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ পেশাটির গুরুত্ব ও পরিসর বাড়ছে। রয়েছে সাফল্যের ব্যাপক সম্ভাবনা। আমাদের দেশে এ ক্ষেত্রে নতুন নতুন কর্ম সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর কে না জানে, আগামী পৃথিবীর

পেশা যখন আইন

প্রাচীন যুগ থেকে বলা হয় ‘সেই শহরে বসবাস করা নিশ্চয় বুদ্ধিমানের কাজ নয়, যে শহরে কিনা একজনও আইনজীবী নেই।’ আইন পেশা হচ্ছে পৃথিবীর সব অভিজাত পেশার অন্যতম। আর এ অভিজাত পেশার মানুষগুলোর নামের আগে ‘বিজ্ঞ’ শব্দটি ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ ‘বিজ্ঞ আইনজীবী’ বলার মাধ্যমে এ পেশার আভিজাত্যকে ফুটিয়ে তোলা হয় নিপুণ সৌন্দর্যে। লিখেছেন শামস বিশ্বাস

চ্যালেঞ্জিং ক্যারিয়ার নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং

সারা বিশ্বে প্রতিনিয়ত কমছে প্রাকৃতিক জ্বালানির পরিমাণ। তাই প্রয়োজন বিকল্প জ্বালানি। এ ক্ষেত্রে নিউক্লিয়ার বা পারমাণবিক জ্বালানির দিকে ঝুঁকছে সবাই। বাংলাদেশও সম্প্রতি পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ২০২০ সালে সম্ভাব্য উৎপাদনে যাওয়া রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের জন্য প্রচুর নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারের কাজের সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা যায়। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য এবং নিজেকে সফল নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেখতে চাইলে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে।

কর্মসংস্থান যখন পশু চিকিৎসায়

কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রের সার্বিক উন্নয়নের জন্য প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে ব্যাপক জোর দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, পরিবেশ বিপর্যয় ইত্যাদি নানা কারণে মানুষের মতো পশু-পাখিরও বিভিন্ন রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে পশু-পাখির রোগ নির্ণয় ও নিরাময় করার জন্য উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভেটেরিনারিয়ান

বা পশু-পাখির চিকিৎসক প্রয়োজন। মূলত প্রাণী চিকিৎসকরাই ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে পরিচিত। দেশে ভেটেরিনারিয়ানদের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, যে ক’টি পেশায় দ্রুত সফলতা ও প্রতিষ্ঠা পাওয়া সম্ভব

গানের কবির পেশা ও ছন্দ জানা

আয়ের ধারাবাহিকতা না থাকায় গানের কবিতা লেখাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করার তেমন সুযোগ এখন নেই বললেই চলে।

অতীতে আমাদের বিশ্বকবি,বিদ্রোহী কবি কিংবা বর্তমানের গাজী মাজহারুল আনোয়ার,মোহাম্মদ রফিক উজজামান, হুমায়ুন আহমেদ প্রমুখ  পেরেছিলেন কিংবা পারছেন তাঁদের বহুমাত্রিক  প্রতিভার কারণে।এছাড়া বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য প্রায় সব কবি সাহিত্যিক অন্য পেশায় থেকে সাহিত্য সাধনা করে গেছেন।

কোথায় পড়লে কেমন চাকরি

দেশে কৃষিভিত্তিক সব বিষয়ের চাকরির বাজার ভালো। ভেটেরিনারি অনুষদে ভর্তি হয়ে পশুর ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে, প্রচুর লেখাপড়া করতে হয় ভেটেরিনারি অনুষদে। তবে এর থেকে একটু কম পরিশ্রম করে সেমি-ডাক্তার হতে চাইলে বেছে নিতে পারেন অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি (পশুপালন)। এই অনুষদে প্রাণিসম্পদের বৈজ্ঞানিক লালনপালন, প্রজনন, পুষ্টি, প্রক্রিয়াজাতকরণসহ প্রাণিসম্পদের উৎপাদনভিত্তিক লেখাপড়া করানো হয়।

লেখালেখিতে ফ্রিল্যান্সিং পেশা

টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে সম্ভাবনাময় ও দ্রুত এগিয়ে যাওয়া একটি কাজের ক্ষেত্র হলো লেখালেখি। যেটিকে আমরা আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং অথবা কনটেন্ট ডেভেলপিং বলে থাকি। যারা ইংরেজিতে ভালো তারা লেখালেখিই কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। আয় করতে পারেন হাজার ডলার। বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রিল্যান্স রাইটার আছেন যারা ঘন্টায় ১০/১২ ডলারে লেখালেখি করে আয় করে থাকেন। এছাড়া দেশি ইন্টারনেট মার্কেটিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে আপনি অনায়াসেই ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করতে পারেন। তাই স্মার্ট ক্যারিয়ার হিসেবে

পেশা হিসেবে ভেটেরিনারি মেডিসিন : সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষিক্ষেত্রে আমুল উন্নয়নের জন্য প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন অপরিহার্য। আর এ প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে প্রয়োজন দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান। প্রাণী চিকিৎসকরাই সাধারণত ভেটেরিনারিয়ান হিসেবে পরিচিত। একটি দেশের পুষ্টি বিশেষ করে প্রোটিন, আমিষের চাহিদার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করেন প্রাণী চিকিৎসকরাই। বিভিন্ন গবেষণা, বিভিন্ন প্রাণির নতুন জাত উদ্ভাবন ও জাত উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি যেমন- দুগ্ধ উৎপাদন, ডিম উৎপাদনে এ ভূয়সী ভূমিকা রাখেন তারা। বিশ্বে যতগুলো সাবজেক্ট আছে তন্মধ্যে

ভ্যাট রং করার নিয়ম

**ভ্যাট রং করার নিয়ম**
ভ্যট রং করার নিয়ম:
১.১তলা রং ৪ গজ কাপরের জন্য
২.হাইড্রোজ+কস্টিক- প্রোতি গজে
১তলা :.৪ গজে ৪ তলা
৩.প্রথমে অল্প গরম পানিতে রং
আলাদা বাটি /কাপে গুলে নিতে
হবে।
৪.কাপর ভেজার জন্য প্রোজনমত ফুটন্ত
পানি প্লাস্টিকের বলে/বালতিতে
নিয়ে তাতে হাইড্রোজ+কস্টিক-
দিতে হবে এবং গুলান রং ছেকে

ভ্যাট রং এবং সালফার রং করার পার্থক্য

আজকে ভ্যাট রং এবং সালফার রং করার  পার্থক্য এর ব্যপারে জানাবো। যদিও ২টা ডাই ই গরম পানিতে করা হয় তারপরও ২টি ডাই এর কেমিক্যাল ভিন্ন। কালার প্রসেসিং এও পার্থক্য রয়েছে।

*ভ্যাট রং এর দাম বেশি।
 সাল্ফার রং এর দাম কম।
*১তোলা ভ্যাট রং দিয়ে সাড়ে ৩ গজ কাপড় রং করা  

বাটিক প্রিন্টের তৈরি জিনিসপত্র কিভাবে বাজারে বিক্রি করতে হবে? এই ব্যবসায় কেমন আয় ব্যায় হতে পারে?

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিকভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিকের তৈরী জিনিসপত্র বাজারজাত করার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। জেনে নেই এক্ষেত্রে কি কি কাজ করতে হবে:

বাটিক প্রিন্ট করার কাজে সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কি কি

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷
অন্য যেকোনো ব্যবসার মতোই বাটিক বা টাইডাই প্রিন্ট করার কিছু সুবিধা ও অসুবিধা আছে৷ যেমন:

কাপড়ে মাল্টি কালার করার নিয়ম

মাল্টি কালার করতে চাইলে আপনাকে আগে নির্বাচন করতে হবে কাজটি কিভাবে করতে চাইছেন। যদি প্রুশিয়ান রং ব্যাবহার করেন তাহলে আপনি খুবই সহজ ভাবে করতে পারবেন।। এখন আসুন কিভাবে আপনি এই রঙটি ব্যাবহার করবেন আপনার কাপড়টিতে। প্রথমেই আপনি নির্বাচন করুন কিভাবে ডিজাইন করবেন। যদি আপনি সাধারন ভাবে করেন অর্থাৎ ফুটি ফুটি করে বা একটু মোটা আর্ট করে যেভাবে ইচ্ছে আপনি ঠিক সেইভাবে আপনার কাপড়টিতে সুন্দর ভাবে তুলি বা ব্রাশ দিয়ে এঁকে নিন। যে কয়টি কালার ব্যাবহার করবেন সেইভাবে আপনি রং গুলিয়ে আপনার পছন্দ মত আর্ট করা যায়গায় রং গুলো লাগাবেন এপিঠ ওপিঠ করে। অবশ্যই কয়েকটি ছোট ছোট বাটিতে রং গুলো গুলিয়ে নিবেন ও আলাদা রাখবেন। পারলে সেই কয়টি তুলিও ব্যাবহার করবেন। ভুলেও একটি রঙের তুলি আরেকটি রঙে সরাসরি দিবেন না। পানি দিয়ে

ভ্যাট ডাই গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য গুলি

ভ্যাট ডাই খুবই শক্তিশালি ডাই। ডাই করার পদ্ধতি খুবই সহজ। ফেব্রিকে অনেক কম সময়ের মধ্যে খুব লং লাস্টিং কালার পাওয়া যায়। এই ডাই টি যেহেতু খুব শক্তিশালি তাই ফেব্রিকে এই ডাই করতে হলে বিশেষ সতর্কতা ও অবলম্বন করতে হয়। সাড়ে ৩গজ কাপড়কে সম্পূর্ন ভাবে ডাই করতে ১ টেবিল চামচ ভ্যাট রং প্রয়োজন। ভ্যাট রং করতে ২ রকমের মেডিসিন খুবই জরুরি। হাইড্রোজ এবং কস্টিক। ছবিতে আমি মেডিসিন, কালার সবই দেখিয়েছি। সবসময় মনে রাখতে হবে রং এর দ্বিগুন পরিমাণ মেডিসিন সঠিক ডাই এর ক্ষেত্রে আবশ্যক। সেক্ষেত্রে, ১ টেবিল চামচ ভ্যাট ডাই, ২ টেবিল চামচ হাই ড্রোজ, ২

বাটিক প্রিন্ট করার আগে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিক প্রিন্ট
এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে গোলানো পানির মাধ্যমে নানা কাপড়ে করা হয়৷ অবশ্য বাটিক প্রিন্ট করার জন্য কাপড়ে নকশা আঁকা ও তা মোম

বাটিক প্রিন্ট কিভাবে করতে হবে

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে গোলানো পানির মাধ্যমে নানা কাপড়ে করা হয়৷ অবশ্য বাটিক প্রিন্ট করার জন্য কাপড়ে নকশা আঁকা ও তা মোম দিয়ে ঢেকে দেওয়া বেশ জরুরি৷ বাটিক প্রিন্টকে অনেকে টাইডাই প্রিন্টও বলে থাকে৷ কাপড়ের উপর বাটিক বা টাইডাই প্রিন্ট করার আগে কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতি নেওয়া দরকার৷ নানাভাবে কাপড়ে এই প্রিন্ট করা যায়৷ যেমন:

১. বিভিন্ন রঙের বাটিক: এজন্য নকশার বিভিন্ন অংশে একটা রং করার পর ঐ রংটা শুকিয়ে গেলে আরেকটা রং করতে হয়৷ এক্ষেত্রে

বাটিক প্রিন্ট কি ? বাটিক প্রিন্ট করার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রগুলো কি ?

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিকভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিক প্রিন্ট
এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে

কিভাবে কাপড়ে ব্লক প্রিন্ট করা যায়

আমাদের দেশে কাপড়ে ব্লক করাও বর্তমানে একটি জনপ্রিয় ব্যবসা৷ শহর থেকে গ্রামে আজ বেশিরভাগ কাপড়ের দোকানগুলোতে লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে কাঠের তৈরি নানা ধরনের ব্লক দিয়ে কিছু লোক শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজে সুন্দর সুন্দর নকশা তৈরি করছে৷ এটি এমন একটি নকশা শিল্প যা পারিবারিক ভিত্তিতে সামান্য পুঁজির মাধ্যমেই ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করা যায়৷

ব্লক প্রিন্ট কি
এটি এমন এক ধরনের ছাপা কাপড় যাতে কাঠের উপর খোদাই করে বিভিন্ন নকশা আঁকা হয়৷ এই নকশা খোদাই

ফাইন গাম ছাড়া কিভাবে কাপড়ে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করতে হয়

আজকে ফাইন গাম ছাড়া কিভাবে কাপড়ে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করতে হয় লিখবো।
উপকরণ -
কাপড় - ১ গজ
রিঅ্যাক্টিভ ডাই - দেড় টেবিল চামচ
সোডা - ২ টেবিল চামচ। ( কাপড় ভেজানোর সময় ১ টেবিল চামচ + রং মিক্সের সময় ১ টেবিল চামচ)
লবণ -১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক)

ফাইনগাম দিয়ে কিভাবে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করা হয়

আজকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য এর সাথে ফাইনগাম দিয়ে কিভাবে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করা হয় সে ব্যাপারে লিখবো।
*সাল্ফার ডাই ফুটন্ত গরম পানির রং।
*ভ্যাট ডাই ফুটন্ত গরম পানির রং।
*রিঅ্যাকটিভ ডাই ফুটন্ত গরম পানির, স্বাভাবিক বা কুসুম গরম পানির এবং বরফ পানির রং।
সাল্ফার এবং ভ্যাট রং দিয়ে আপনি কখনই আইস ডাই (বরফ ডাই) করতে পারবেন না।

নানা ধরনের রং তৈরি করা

কাপড়ে রং(প্রুশিয়ান) তৈরিঃ বাটিকের জন্য নানারকম কাপড়ে রং করা যায়৷ তবে এজন্য প্রায় ১ ঘন্টা ধরে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে৷ প্রথমেই আসা যাক রং তৈরির কথায়৷ বাজারে নানা রকম রং কিনতে পাওয়া যায় যা আবার নিজেরাও তৈরি করে নেওয়া যায়৷ নিজেরা রং তৈরি করতে চাইলে নিচের নিয়ম অনুযায়ী নানা ধরনের রং তৈরি করা -

    কোন কোন রং মেশাতে হবে        নতুন কোন রং পাওয়া যাবে

যেভাবে করবেন টাই-ডাই

যেভাবে করবেন টাই-ডাই :
(১) আগে কাপড় ধুয়ে নিন

অবাঞ্ছিত দাগ, তেল ও মাড়মুক্ত করার জন্য কাপড় পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর একটি গামলায় প্রতি সাড়ে তিন লিটার গরম পানিতে এক কাপের তিন-চতুর্থাংশ ডাই ফিচার (যেমন সোডিয়াম কার্বনেট) মিশিয়ে কাপড় পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর শুকিয়ে নিতে হবে।

(২) বন্ধন কৌশল

নির্ধারিত নকশা অনুযায়ী ভাঁজ করে, সেলাই করে বা পেঁচিয়ে মোটা সুতা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে কয়েকবার সুতা পেঁচাতে হবে, যাতে কোনোভাবেই বাঁধা

টাই-ডাই ফিচার I শিবোরি

কাপড়ে প্রাকৃতিক উপায়ে রঙ করার জাপানি পদ্ধতি এটি। এর এতই ব্যাপকতা, যা অন্য কোনো টেক্সটাইল ডাইংয়ে দেখা যায় না। শিবোরি মানে সাগরের ঢেউ। কারণ, সাগরের প্রবহমানতার বৈচিত্র্য ফুটে ওঠে ফ্যাব্রিকে। জাপানি এই আদিম টেক্সটাইল ডাইং পদ্ধতি বহু শতাব্দী ধরে প্রবহমান। শুরুতে এর প্রধান রঙ ছিল ইন্ডিগো। এখনো এই ইন্ডিগো রঙে শিবোরি পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশি কাপড় রঙ করা হয়।
আমাদের ব্যবহার্য কাপড়ে বৈচিত্র্য আনার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালাচ্ছে টেক্সটাইল ডিজাইন কোম্পানিগুলো। শতকোটি টাকার আধুনিক যন্ত্রপাতির প্রজেক্টে টেক্সটাইল প্রিন্টিং

ছাদে ডালিম চাষ বাড়তি আয়ের উপায়


ডালিমের উন্নত জাতই হল আনার বা বেদানা । আনার বা বেদানা খুবই মিষ্টি এবং সুস্বাদু একটি ফল । বাংলাদেশের মাটি বেদানা চাষের উপযোগী । এ কারণেই বাংলাদেশের বসতবাটির আঙ্গিনায় এর চাষ পরিলক্ষিত হয় । আনার বা বেদানা একটি পুষ্টিকর ফল। আনার দিয়ে কবিরাজরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরী করে থাকে । নিয়মিত যত্ন নিলে আনার গাছ থেকে সারা বছর ফল পাওয়া যায় । ছাদে টবে বা ড্রামে খুব সহজেই আনার বা বেদানার চাষ করা যায় । এর ফলে জমি ছাড়াই বাড়তি আয় সম্ভব। নিচে ডালিম বা বেদানা চাষ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:

বেদানার চাষ পদ্ধতিঃ
ছাদে আনার বা বেদানার চারা লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চি কালার ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে । ড্রামের তলায় ৩-৫ টি ছিদ্র করে নিতে হবে । যাতে গাছের গোড়ায় পানি জমে না থাকে । টব বা ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের

স্বনির্ভর পেশা ফিশারিজ

মাছে-ভাতে বাঙালি। প্রাচীনকাল থেকে মাছ আমাদের ঐতিহ্য। অন্যান্য প্রাণিজ আমিষের চেয়ে তুলনামূলক দামে সস্তা ও সহজ-প্রাপ্য। দেশের প্রাণিজ আমিষের ৬০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয় এখান থেকে। দারিদ্র্য আর জনসংখ্যার আধিক্যের পরিপ্রেক্ষিতে কেবল মাৎস্যবিজ্ঞান বা ফিশারিজই পারে মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্যের মতো প্রাণিজ আমিষের এই সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়টিকে যথার্থভাবে বাস্তবায়ন করতে এবং বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান টিকিয়ে রাখতে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

স্বল্পপুঁজির উদ্যোগে বাটিক প্রিন্ট

খুব স্বল্প সময়ের প্রশিক্ষণ নিয়ে যে কেউ বাটিক প্রিন্টকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। অন্যান্য কাজের ফাঁকে খুব কম সময়ে বাড়িতে করা যায় কাপড়ে বাটিক ছাপার কাজ। যে কেউ এ কাজ করতে পারে। এর জন্য শুধু প্রয়োজন কাজ করার ইচ্ছা ও পরিশ্রম করার মানসিকতা। জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

বাটিক প্রিন্ট কী?

কাপড়ের কিছু অংশে নকশা এঁকে তার পর নকশাটি মোম দিয়ে ঢেকে সেটা রঙে ডুবিয়ে যে পদ্ধতিতে কাপড় রঙ করা হয় তাকে বাটিক প্রিন্ট বলে। এ ক্ষেত্রে মোম

সময়োপযোগী ক্যারিয়ার গেম ডেভেলপমেন্ট

বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের ব্যাপক বিস্তৃতি ও ব্যবহারের পেছনে রয়েছে কম্পিউটার গেমের বিশাল এক ভূমিকা। প্রায় প্রতিটি কম্পিউটার ব্যবহারকারীই কমবেশি কম্পিউটারে গেম খেলেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

গেমের জগৎ : ৮ বিট গেম কন্সোল থেকে শুরু করে পিসির হাইডেফিনিশন গেম, প্লেস্টেশন ফোর থেকে মোশন কন্ট্রোলসংবলিত এক্সবক্সে ৩৬০ গেমসমূহ দীর্ঘ চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে আজ এ অবস্থায় পৌঁছেছে। গেমিং বর্তমানে নতুন নতুন ক্ষেত্রে সম্প্রসারণের পথ খুঁজে বের করে নিচ্ছে, যেমনÑ থ্রিজি কানেকটিভিটি থেকে শুরু

সময়োপযোগী পেশা অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট

সময়ের সঙ্গেসঙ্গে বেড়ে চলেছে স্মার্টফোনের ব্যবহার, বদলে যাচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাত্রাও। বিশ্বব্যাপী তাই মোবাইল অ্যাপসের বাজার এখন বেশ বড় এবং চাহিদা মানসম্পন্ন এই বাজার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে অনেক আগেই। আর বাড়ছেও খুবই দ্রুতগতিতে! জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কী? :
মোবাইল ফোন ও ট্যাবের জন্য তৈরিকৃত আপ্লিকেশন বা সফটওয়্যারকে সাধারণত অ্যাপ বলা হয়ে থাকে। আর এই মোবাইল আপ্লিকেশন তৈরির

চ্যালেঞ্জিং পেশা ইন্স্যুরেন্স প্রতিনিধি

বীমা বা ইন্স্যুরেন্স হলো এমন একটি চুক্তি, যেখানে বীমা কোম্পানি নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে বীমার গ্রহীতার ঝুঁকি গ্রহণ করে থাকে। উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে

ঝুঁকি। সেই সঙ্গে বাড়ছে বীমা কোম্পানির পরিধি। বাংলাদেশে ইন্স্যুরেন্সশিল্প অতিবর্ধনশীল শিল্প হিসেবে প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। ফলে দেশের বেকারত্ব হ্রাস করে কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামস্ বিশ্বাস

কবুতর পালনে স্বাবলম্বী

বাংলাদেশের জলবায়ু কবুতর পালনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। গ্রামে বা শহরে কবুতর পালন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। বেকার সমস্যা সমাধানে কবুতর পালন অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখতে পারে।

কবুতরকে সহজে পোষ মানানো যায় বলে গ্রামগঞ্জ, এমনকি শহরের বাসাবাড়িতে অনেকে কবুতর পালন করেন। বাড়ির যে কোনো স্থানে পালন করা যায় কবুতর। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঠের বাক্সে পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা যায়। তবে ইদানীং বাজারে বাচ্চা কবুতরের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উন্নত পদ্ধতিতে কবুতর পালনের আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কবুতরের মাংস খুবই সুস্বাদু এবং এতে প্রোটিনের পরিমাণ অন্য পাখির মাংসের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি। অনেকেই শখের বশে কবুতর পালন করেন। আয়ের উৎস হিসেবে