ভ্যাট রং করার নিয়ম

**ভ্যাট রং করার নিয়ম**
ভ্যট রং করার নিয়ম:
১.১তলা রং ৪ গজ কাপরের জন্য
২.হাইড্রোজ+কস্টিক- প্রোতি গজে
১তলা :.৪ গজে ৪ তলা
৩.প্রথমে অল্প গরম পানিতে রং
আলাদা বাটি /কাপে গুলে নিতে
হবে।
৪.কাপর ভেজার জন্য প্রোজনমত ফুটন্ত
পানি প্লাস্টিকের বলে/বালতিতে
নিয়ে তাতে হাইড্রোজ+কস্টিক-
দিতে হবে এবং গুলান রং ছেকে

ভ্যাট রং এবং সালফার রং করার পার্থক্য

আজকে ভ্যাট রং এবং সালফার রং করার  পার্থক্য এর ব্যপারে জানাবো। যদিও ২টা ডাই ই গরম পানিতে করা হয় তারপরও ২টি ডাই এর কেমিক্যাল ভিন্ন। কালার প্রসেসিং এও পার্থক্য রয়েছে।

*ভ্যাট রং এর দাম বেশি।
 সাল্ফার রং এর দাম কম।
*১তোলা ভ্যাট রং দিয়ে সাড়ে ৩ গজ কাপড় রং করা  

বাটিক প্রিন্টের তৈরি জিনিসপত্র কিভাবে বাজারে বিক্রি করতে হবে? এই ব্যবসায় কেমন আয় ব্যায় হতে পারে?

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিকভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিকের তৈরী জিনিসপত্র বাজারজাত করার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। জেনে নেই এক্ষেত্রে কি কি কাজ করতে হবে:

বাটিক প্রিন্ট করার কাজে সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কি কি

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷
অন্য যেকোনো ব্যবসার মতোই বাটিক বা টাইডাই প্রিন্ট করার কিছু সুবিধা ও অসুবিধা আছে৷ যেমন:

কাপড়ে মাল্টি কালার করার নিয়ম

মাল্টি কালার করতে চাইলে আপনাকে আগে নির্বাচন করতে হবে কাজটি কিভাবে করতে চাইছেন। যদি প্রুশিয়ান রং ব্যাবহার করেন তাহলে আপনি খুবই সহজ ভাবে করতে পারবেন।। এখন আসুন কিভাবে আপনি এই রঙটি ব্যাবহার করবেন আপনার কাপড়টিতে। প্রথমেই আপনি নির্বাচন করুন কিভাবে ডিজাইন করবেন। যদি আপনি সাধারন ভাবে করেন অর্থাৎ ফুটি ফুটি করে বা একটু মোটা আর্ট করে যেভাবে ইচ্ছে আপনি ঠিক সেইভাবে আপনার কাপড়টিতে সুন্দর ভাবে তুলি বা ব্রাশ দিয়ে এঁকে নিন। যে কয়টি কালার ব্যাবহার করবেন সেইভাবে আপনি রং গুলিয়ে আপনার পছন্দ মত আর্ট করা যায়গায় রং গুলো লাগাবেন এপিঠ ওপিঠ করে। অবশ্যই কয়েকটি ছোট ছোট বাটিতে রং গুলো গুলিয়ে নিবেন ও আলাদা রাখবেন। পারলে সেই কয়টি তুলিও ব্যাবহার করবেন। ভুলেও একটি রঙের তুলি আরেকটি রঙে সরাসরি দিবেন না। পানি দিয়ে

ভ্যাট ডাই গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য গুলি

ভ্যাট ডাই খুবই শক্তিশালি ডাই। ডাই করার পদ্ধতি খুবই সহজ। ফেব্রিকে অনেক কম সময়ের মধ্যে খুব লং লাস্টিং কালার পাওয়া যায়। এই ডাই টি যেহেতু খুব শক্তিশালি তাই ফেব্রিকে এই ডাই করতে হলে বিশেষ সতর্কতা ও অবলম্বন করতে হয়। সাড়ে ৩গজ কাপড়কে সম্পূর্ন ভাবে ডাই করতে ১ টেবিল চামচ ভ্যাট রং প্রয়োজন। ভ্যাট রং করতে ২ রকমের মেডিসিন খুবই জরুরি। হাইড্রোজ এবং কস্টিক। ছবিতে আমি মেডিসিন, কালার সবই দেখিয়েছি। সবসময় মনে রাখতে হবে রং এর দ্বিগুন পরিমাণ মেডিসিন সঠিক ডাই এর ক্ষেত্রে আবশ্যক। সেক্ষেত্রে, ১ টেবিল চামচ ভ্যাট ডাই, ২ টেবিল চামচ হাই ড্রোজ, ২

বাটিক প্রিন্ট করার আগে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিক প্রিন্ট
এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে গোলানো পানির মাধ্যমে নানা কাপড়ে করা হয়৷ অবশ্য বাটিক প্রিন্ট করার জন্য কাপড়ে নকশা আঁকা ও তা মোম

বাটিক প্রিন্ট কিভাবে করতে হবে

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিক ভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে গোলানো পানির মাধ্যমে নানা কাপড়ে করা হয়৷ অবশ্য বাটিক প্রিন্ট করার জন্য কাপড়ে নকশা আঁকা ও তা মোম দিয়ে ঢেকে দেওয়া বেশ জরুরি৷ বাটিক প্রিন্টকে অনেকে টাইডাই প্রিন্টও বলে থাকে৷ কাপড়ের উপর বাটিক বা টাইডাই প্রিন্ট করার আগে কিছু প্রাথমিক প্রস্তুতি নেওয়া দরকার৷ নানাভাবে কাপড়ে এই প্রিন্ট করা যায়৷ যেমন:

১. বিভিন্ন রঙের বাটিক: এজন্য নকশার বিভিন্ন অংশে একটা রং করার পর ঐ রংটা শুকিয়ে গেলে আরেকটা রং করতে হয়৷ এক্ষেত্রে

বাটিক প্রিন্ট কি ? বাটিক প্রিন্ট করার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রগুলো কি ?

আমাদের দেশে বিভিন্ন কাপড়ে বাটিক প্রিন্ট করা এখন একটি প্রচলিত ও জনপ্রিয় কর্মকান্ড৷ কেবল শহরেই নয় বরং গ্রামেও এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ এখন যে কেউ নিজে থেকে বা পারিবারিকভাবে স্বল্প পুঁজি ও লোকবল নিয়েই একে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন৷

বাটিক প্রিন্ট
এটি এমন এক ধরনের নকশা যা মোম ও রং দিয়ে

কিভাবে কাপড়ে ব্লক প্রিন্ট করা যায়

আমাদের দেশে কাপড়ে ব্লক করাও বর্তমানে একটি জনপ্রিয় ব্যবসা৷ শহর থেকে গ্রামে আজ বেশিরভাগ কাপড়ের দোকানগুলোতে লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে কাঠের তৈরি নানা ধরনের ব্লক দিয়ে কিছু লোক শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজে সুন্দর সুন্দর নকশা তৈরি করছে৷ এটি এমন একটি নকশা শিল্প যা পারিবারিক ভিত্তিতে সামান্য পুঁজির মাধ্যমেই ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করা যায়৷

ব্লক প্রিন্ট কি
এটি এমন এক ধরনের ছাপা কাপড় যাতে কাঠের উপর খোদাই করে বিভিন্ন নকশা আঁকা হয়৷ এই নকশা খোদাই

ফাইন গাম ছাড়া কিভাবে কাপড়ে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করতে হয়

আজকে ফাইন গাম ছাড়া কিভাবে কাপড়ে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করতে হয় লিখবো।
উপকরণ -
কাপড় - ১ গজ
রিঅ্যাক্টিভ ডাই - দেড় টেবিল চামচ
সোডা - ২ টেবিল চামচ। ( কাপড় ভেজানোর সময় ১ টেবিল চামচ + রং মিক্সের সময় ১ টেবিল চামচ)
লবণ -১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক)

ফাইনগাম দিয়ে কিভাবে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করা হয়

আজকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য এর সাথে ফাইনগাম দিয়ে কিভাবে রিঅ্যাক্টিভ ডাই করা হয় সে ব্যাপারে লিখবো।
*সাল্ফার ডাই ফুটন্ত গরম পানির রং।
*ভ্যাট ডাই ফুটন্ত গরম পানির রং।
*রিঅ্যাকটিভ ডাই ফুটন্ত গরম পানির, স্বাভাবিক বা কুসুম গরম পানির এবং বরফ পানির রং।
সাল্ফার এবং ভ্যাট রং দিয়ে আপনি কখনই আইস ডাই (বরফ ডাই) করতে পারবেন না।

নানা ধরনের রং তৈরি করা

কাপড়ে রং(প্রুশিয়ান) তৈরিঃ বাটিকের জন্য নানারকম কাপড়ে রং করা যায়৷ তবে এজন্য প্রায় ১ ঘন্টা ধরে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে৷ প্রথমেই আসা যাক রং তৈরির কথায়৷ বাজারে নানা রকম রং কিনতে পাওয়া যায় যা আবার নিজেরাও তৈরি করে নেওয়া যায়৷ নিজেরা রং তৈরি করতে চাইলে নিচের নিয়ম অনুযায়ী নানা ধরনের রং তৈরি করা -

    কোন কোন রং মেশাতে হবে        নতুন কোন রং পাওয়া যাবে

যেভাবে করবেন টাই-ডাই

যেভাবে করবেন টাই-ডাই :
(১) আগে কাপড় ধুয়ে নিন

অবাঞ্ছিত দাগ, তেল ও মাড়মুক্ত করার জন্য কাপড় পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর একটি গামলায় প্রতি সাড়ে তিন লিটার গরম পানিতে এক কাপের তিন-চতুর্থাংশ ডাই ফিচার (যেমন সোডিয়াম কার্বনেট) মিশিয়ে কাপড় পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর শুকিয়ে নিতে হবে।

(২) বন্ধন কৌশল

নির্ধারিত নকশা অনুযায়ী ভাঁজ করে, সেলাই করে বা পেঁচিয়ে মোটা সুতা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে কয়েকবার সুতা পেঁচাতে হবে, যাতে কোনোভাবেই বাঁধা

টাই-ডাই ফিচার I শিবোরি

কাপড়ে প্রাকৃতিক উপায়ে রঙ করার জাপানি পদ্ধতি এটি। এর এতই ব্যাপকতা, যা অন্য কোনো টেক্সটাইল ডাইংয়ে দেখা যায় না। শিবোরি মানে সাগরের ঢেউ। কারণ, সাগরের প্রবহমানতার বৈচিত্র্য ফুটে ওঠে ফ্যাব্রিকে। জাপানি এই আদিম টেক্সটাইল ডাইং পদ্ধতি বহু শতাব্দী ধরে প্রবহমান। শুরুতে এর প্রধান রঙ ছিল ইন্ডিগো। এখনো এই ইন্ডিগো রঙে শিবোরি পদ্ধতিতে সবচেয়ে বেশি কাপড় রঙ করা হয়।
আমাদের ব্যবহার্য কাপড়ে বৈচিত্র্য আনার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালাচ্ছে টেক্সটাইল ডিজাইন কোম্পানিগুলো। শতকোটি টাকার আধুনিক যন্ত্রপাতির প্রজেক্টে টেক্সটাইল প্রিন্টিং

ছাদে ডালিম চাষ বাড়তি আয়ের উপায়


ডালিমের উন্নত জাতই হল আনার বা বেদানা । আনার বা বেদানা খুবই মিষ্টি এবং সুস্বাদু একটি ফল । বাংলাদেশের মাটি বেদানা চাষের উপযোগী । এ কারণেই বাংলাদেশের বসতবাটির আঙ্গিনায় এর চাষ পরিলক্ষিত হয় । আনার বা বেদানা একটি পুষ্টিকর ফল। আনার দিয়ে কবিরাজরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরী করে থাকে । নিয়মিত যত্ন নিলে আনার গাছ থেকে সারা বছর ফল পাওয়া যায় । ছাদে টবে বা ড্রামে খুব সহজেই আনার বা বেদানার চাষ করা যায় । এর ফলে জমি ছাড়াই বাড়তি আয় সম্ভব। নিচে ডালিম বা বেদানা চাষ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:

বেদানার চাষ পদ্ধতিঃ
ছাদে আনার বা বেদানার চারা লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চি কালার ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে । ড্রামের তলায় ৩-৫ টি ছিদ্র করে নিতে হবে । যাতে গাছের গোড়ায় পানি জমে না থাকে । টব বা ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের

স্বনির্ভর পেশা ফিশারিজ

মাছে-ভাতে বাঙালি। প্রাচীনকাল থেকে মাছ আমাদের ঐতিহ্য। অন্যান্য প্রাণিজ আমিষের চেয়ে তুলনামূলক দামে সস্তা ও সহজ-প্রাপ্য। দেশের প্রাণিজ আমিষের ৬০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয় এখান থেকে। দারিদ্র্য আর জনসংখ্যার আধিক্যের পরিপ্রেক্ষিতে কেবল মাৎস্যবিজ্ঞান বা ফিশারিজই পারে মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্যের মতো প্রাণিজ আমিষের এই সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়টিকে যথার্থভাবে বাস্তবায়ন করতে এবং বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান টিকিয়ে রাখতে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

স্বল্পপুঁজির উদ্যোগে বাটিক প্রিন্ট

খুব স্বল্প সময়ের প্রশিক্ষণ নিয়ে যে কেউ বাটিক প্রিন্টকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। অন্যান্য কাজের ফাঁকে খুব কম সময়ে বাড়িতে করা যায় কাপড়ে বাটিক ছাপার কাজ। যে কেউ এ কাজ করতে পারে। এর জন্য শুধু প্রয়োজন কাজ করার ইচ্ছা ও পরিশ্রম করার মানসিকতা। জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

বাটিক প্রিন্ট কী?

কাপড়ের কিছু অংশে নকশা এঁকে তার পর নকশাটি মোম দিয়ে ঢেকে সেটা রঙে ডুবিয়ে যে পদ্ধতিতে কাপড় রঙ করা হয় তাকে বাটিক প্রিন্ট বলে। এ ক্ষেত্রে মোম

সময়োপযোগী ক্যারিয়ার গেম ডেভেলপমেন্ট

বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের ব্যাপক বিস্তৃতি ও ব্যবহারের পেছনে রয়েছে কম্পিউটার গেমের বিশাল এক ভূমিকা। প্রায় প্রতিটি কম্পিউটার ব্যবহারকারীই কমবেশি কম্পিউটারে গেম খেলেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

গেমের জগৎ : ৮ বিট গেম কন্সোল থেকে শুরু করে পিসির হাইডেফিনিশন গেম, প্লেস্টেশন ফোর থেকে মোশন কন্ট্রোলসংবলিত এক্সবক্সে ৩৬০ গেমসমূহ দীর্ঘ চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে আজ এ অবস্থায় পৌঁছেছে। গেমিং বর্তমানে নতুন নতুন ক্ষেত্রে সম্প্রসারণের পথ খুঁজে বের করে নিচ্ছে, যেমনÑ থ্রিজি কানেকটিভিটি থেকে শুরু

সময়োপযোগী পেশা অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট

সময়ের সঙ্গেসঙ্গে বেড়ে চলেছে স্মার্টফোনের ব্যবহার, বদলে যাচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাত্রাও। বিশ্বব্যাপী তাই মোবাইল অ্যাপসের বাজার এখন বেশ বড় এবং চাহিদা মানসম্পন্ন এই বাজার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে অনেক আগেই। আর বাড়ছেও খুবই দ্রুতগতিতে! জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ

অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কী? :
মোবাইল ফোন ও ট্যাবের জন্য তৈরিকৃত আপ্লিকেশন বা সফটওয়্যারকে সাধারণত অ্যাপ বলা হয়ে থাকে। আর এই মোবাইল আপ্লিকেশন তৈরির

চ্যালেঞ্জিং পেশা ইন্স্যুরেন্স প্রতিনিধি

বীমা বা ইন্স্যুরেন্স হলো এমন একটি চুক্তি, যেখানে বীমা কোম্পানি নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে বীমার গ্রহীতার ঝুঁকি গ্রহণ করে থাকে। উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে

ঝুঁকি। সেই সঙ্গে বাড়ছে বীমা কোম্পানির পরিধি। বাংলাদেশে ইন্স্যুরেন্সশিল্প অতিবর্ধনশীল শিল্প হিসেবে প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। ফলে দেশের বেকারত্ব হ্রাস করে কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামস্ বিশ্বাস

কবুতর পালনে স্বাবলম্বী

বাংলাদেশের জলবায়ু কবুতর পালনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। গ্রামে বা শহরে কবুতর পালন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। বেকার সমস্যা সমাধানে কবুতর পালন অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখতে পারে।

কবুতরকে সহজে পোষ মানানো যায় বলে গ্রামগঞ্জ, এমনকি শহরের বাসাবাড়িতে অনেকে কবুতর পালন করেন। বাড়ির যে কোনো স্থানে পালন করা যায় কবুতর। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঠের বাক্সে পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা যায়। তবে ইদানীং বাজারে বাচ্চা কবুতরের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উন্নত পদ্ধতিতে কবুতর পালনের আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কবুতরের মাংস খুবই সুস্বাদু এবং এতে প্রোটিনের পরিমাণ অন্য পাখির মাংসের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি। অনেকেই শখের বশে কবুতর পালন করেন। আয়ের উৎস হিসেবে

পেশা যখন আবহাওয়াবিদ

একটি দেশ বা অঞ্চলের আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পরিবর্তিত অবস্থা প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে রেকর্ড করে রাখা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করে আগাম তথ্য জানিয়ে দেওয়াই আবহাওয়াবিদের কাজ। হাজার হাজার মানুষকে বিপদ সম্পর্কে আগেভাগে সতর্ক করতে পারা আবহাওয়াবিদের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ পেশাটির গুরুত্ব ও পরিসর বাড়ছে। রয়েছে সাফল্যের ব্যাপক সম্ভাবনা। আমাদের দেশে এ ক্ষেত্রে নতুন নতুন কর্ম সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর কে না জানে, আগামী পৃথিবীর জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন। সুতরাং এ পেশার গুরুত্বও অনেক। গতানুগতিক ধারার বাইরে যারা একটু ব্যতিক্রমধর্মী চ্যালেঞ্জিং পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চান, তারা আবহাওয়াবিদ

হতে চাইলে অর্থনীতিবিদ

একটি জাতির অর্থনীতির কারিগর অর্থনীতিবিদরা। তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের উন্নয়ন হয়ে থাকে। তাই অর্থনীতিবিদের সরাসরি সুযোগ রয়েছে দেশের উন্নয়নে কাজ করার। এ ছাড়া আয়, কাজের সুযোগ ও সামাজিক মর্যাদার কারণে বর্তমান তরুণ প্রজন্মের প্রথম পছন্দ অর্থনীতিবিদ হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শাম্স বিশ্বাস

হতে চাইলে ডেন্টিস্ট

শুধু দাঁত তোলা আর

দাঁত বাঁধানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই আজকের ডেন্টিস্ট্রি। সুন্দর হাসি, মুখম-লের ক্যানসার প্রতিরোধ ও প্রতিকার এবং ডেন্টাল ইমপ্লান্টের মতো আরও কাজ করে যাচ্ছেন তারা। নতুন নতুন ম্যাটেরিয়াল ও চিকিৎসা পদ্ধতির সংযোজনের ফলে চিকিৎসার এ ক্ষেত্রটি এখন অনেক বেশি সমৃদ্ধ। ফলে বিশ্বের সম্মানজনক ও অর্থনৈতিকভাবে গতিশীল প্রথম ১০টি পেশার মধ্যে ডেন্টিস্ট্রি অন্যতম। দক্ষতা ও পরিশ্রমের সমন্বয়ে অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে এ পেশায়। এ ছাড়া সামাজিক মর্যাদার সঙ্গে রয়েছে অর্থনৈতিক সচ্ছলতার সুযোগ। এ নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন, শামস বিশ্বাস

হতে চাইলে প্রকাশক

পুস্তক প্রকাশনা হলো বিশ্বজুড়ে এক নন্দিত সৃজনশীল পেশা। সৃজনশীল কাজের প্রতি আগ্রহ থাকলে যে কেউ এটিকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে পারেন। আর্থসামাজিকভাবে পরিচিত হতে পারেন সফল পুস্তক ব্যবসায়ী হয়ে। বিস্তারিত জানাচ্ছেনÑ শামীম ফরহাদ 

যোগ্যতা

প্রকাশনা একটি শৈল্পিক পেশা। এটি আর সব পেশার মতো নয়। এখানে শুধু বিনিয়োগ করলেই হবে না। প্রকাশক হতে হলে তাকে একজন শিল্পীর মন নিয়ে আসতে হবে। তবে কেবল শিল্প হলেই হবে না, মনে রাখতে হবে এটি একটি পেশাও।

জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা

১. জন্ম নিবন্ধন কী? (এ সংক্রান্ত আইন/ নীতিমালা)

জন্মের পর সরকারি খাতায় প্রথম নাম লেখানোই জন্ম নিবন্ধন। একটি শিশুর জন্ম নিজ দেশকে, বিশ্বকে আইনগতভাবে জানান দেয়ার একমাত্র পথ জন্মের পর জন্মনিবন্ধন করা। নবজাতকের একটি নাম ও একটি জাতীয়তা নিশ্চিত করতে এটি হচ্ছে প্রথম আইনগত ধাপ। জন্ম নিবন্ধন প্রতিটি শিশুসহ বয়স্কদেরও একটি অধিকার। এটি নাগরিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। পৃথিবীতে একটি শিশু জন্মানোর পর রাষ্ট্র থেকে প্রথম যে স্বীকৃতি সে পায় সেটি হলো জন্ম নিবন্ধন। দেশের অন্যান্য

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে কি করবেন ?

 দরকারি ডকুমেন্টের মধ্যে অন্যতম জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি। প্রাথমিকভাবে একে ভোটার আইডি কার্ড বলা হলেও বর্তমানে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে পাসপোর্ট বানানো কোথায় নেই এর ব্যবহার। ফলে চুরি বা হারিয়ে যাওয়া ঠেকাতে এর জন্য বিশেষ মনোযোগ প্রয়োজন।

১. প্রথম কাজ হল- থানায় জিডি করা। এখানে দুটো বিষয় লক্ষণীয়। প্রথমত, জিডির আবেদনপত্র এ ফোর কাগজে বাসা থেকে লিখে নিয়ে যেতে পারেন। অযথা থানায় গিয়ে জিডির ফর্মের জন্য বলা বা লেখার দরকার নেই। দ্বিতীয়ত, আবেদনপত্র দুই কপি জমা দিতে হবে। একটি থানায়

কিভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করবেন?

আমরা অনেকেই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন ভূলভ্রান্তি নিয়ে বিভিন্ত ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন পরিচয় পত্র করতে চাই তারাও এ বিষয়ে অনেক অজ্ঞ। কিভাবে করব, কোথায় কবর, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য নিন্ম পদ্ধতি অনুসরণ করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।

পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন

জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসা

১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।

২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়

১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।

২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর

জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত - আপনার কিছু জানার থাকলে জেনে নিন।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন প্রদত্ত ভোটার আইডি কার্ড সংক্রান্ত জানা-অজানা কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও সেগুলোর কার্যকরী উত্তর নিয়েই “জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত প্রশ্ন ও সমাধান” শিরোনামের পোষ্ট।

ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র অতিপ্রয়োজনীয় একটি আইডি কার্ড। এই কার্ডের ফলে আমরা বাংলাদেশে ভোটাধিকার লাভ ও প্রকৃত নাগরিকের সুবিধাভোগ করতে পারি।

নেপিয়ার ঘাস চাষে স্বাবলম্বী গফুর

জিল্লুর রহমান মণ্ডল পলাশ, গাইবান্ধা : জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার সুলতানপুর বড়ইপাড়া গ্রামের আবদুল গফুর (৫০) নেপিয়ার জাতের ঘাস চাষ ও গবাদিপশু পালন করে সাফল্য অর্জন করেছেন।

তিনি ঘাস চাষ ও গবাদিপশু পালনে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০১৪ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার লাভ করেন।

আবদুল গফুর একজন দিনমজুর। অতিকষ্টে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করতেন। বর্তমানে প্রতিমাসে ঘাস বিক্রি করে তার আয় হচ্ছে প্রায় ৬০ হাজার টাকা।

১টি গরু থেকে ৯৯টি গরুর মালিক

আনতে পান্তা ফুরায় ছকিনা ও মজিদের অভাবী সংসারে।সংসারের অভাব ছিল সারা বছরই তার উপর রয়েছে দুটি ছেলেসন্তান। তাদের ও  পড়ালেখার খরচ জোগাতে পারতে না ।এমন অবস্থায় ছকিনার কানের দুল বিক্রি করে একটি গাভী ক্রয়  করেন পাশের নামাজখালী গ্রামের সুবাস ঘোষের কাছ থেকে মাত্র ছয় হাজার টাকায় কিনে লালন-পালন করে ছকিনা ও মজিদ এখন ৯৯টি গরুর মালিক। ডেইরি ফার্ম করে অভাবী সংসারে এখন তারা সুখের দেখা পেয়েছেন। ৬-৮ বছর আগে মাত্র ৬ হাজার টাকা দিয়ে মজিদ  নামাজখালী গ্রামের সুবাস চন্দ্র ঘোষের কাছ থেকে একটি বকনা গাভী

৮টি ভাল জাতের গাভী থেকে প্রতি মাসে ৭৯,৬০০ টাকা আয় করা সম্ভব

বাংলাদেশে প্রতিবছর দুধের চাহিদা ১২.৫২ মিলিয়ন মেট্রিক টন, উৎপাদন হচ্ছে প্রতিবছর ২.২৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, ঘাটতি প্রতিবছর ১০.২৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন। চাহিদার আলোকে আমাদের দেশে ছোট-বড় প্রায় ৪৭,৭১০টি ডেইরি খামার গড়ে উঠেছে। বর্তমানে শংকর জাতের গাভী পালনের মাধ্যমে দুগ্ধ খামার স্থাপন একটি লাভজনক ব্যবসা। ফলে গাভী পালনে উন্নত ব্যবস্থাপনা, সঠিক প্রজনন, সুষম খাদ্য, রোগদমন ও প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে খামারিদের জানা প্রয়োজন।

গাভীর খামার ব্যবস্থাপনা

বাংলাদেশে প্রতিবছর দুধের চাহিদা ১২•৫২ মিলিয়ন মেট্রিক টন, উৎপাদন হচ্ছে প্রতিবছর ২•২৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, ঘাটতি প্রতিবছর ১০•২৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন। চাহিদার আলোকে আমাদের দেশে ছোট-বড় প্রায় ৪৭,৭১০টি ডেইরি খামার গড়ে উঠেছে। বর্তমানে শংকর জাতের গাভী পালনের মাধ্যমে দুগ্ধ খামার স্থাপন একটি লাভজনক ব্যবসা। ফলে গাভী পালনে উন্নত ব্যবস্থাপনা, সঠিক প্রজনন, সুষম খাদ্য, রোগদমন ও প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে খামারিদের জানা প্রয়োজন।

গো-খাদ্য সঙ্কটের অবসান

ঘাস আর আজ ফেলনা নয়। চুয়াডাঙ্গা জেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ হচ্ছে নেপিয়ার ঘাস। আর এক বিঘা চাষ করতে পারলে কিস্তিমাত। সামান্য পরিশ্রমে কৃষক ঘরে তুলে আনে বছরে ৫০ হাজার টাকা। শুধু টাকার অঙ্কে নয়, এই নেপিয়ার ঘাস খেয়ে চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের গরু ছাগল হচ্ছে হৃষ্টপুষ্ট।
জানা গেছে, এক সময় জেলার অনেক জমি অনাবাদি পড়ে থাকত। এসব জমিতে যে ঘাস হতো তা কৃষকেরা গরু-ছাগলের খাদ্য হিসেবে খাওয়াতো। কিন্তু বর্তমান আগের মতো আর অনাবাদি জমি নেই। এ ছাড়া জেলায় বিগত কয়েক বছর থেকে

গরুর ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র ( ইউ. এম .এস) তৈরী

 #ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র ( UMS): গরু মোটাতাজা করার জন্য একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত এবং লাভজনক পদ্ধতি। সামনে কোরবানী আসছে। সবাই গরুকে মোটাতাজা করার কাজে ব্যস্ত। আমরা কিছু খামারী ভাইরা আছি যারা গরুকে কোনপ্রকার ক্ষতিকর উপাদান না দিয়ে পুরোপুরি অর্গানিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছি। আমার দেখামতে যারা খামারী নিজেরা ৬-১২ মাস ধরে গরু মোটাতাজা করছে, এদের মধ্যে কেউই গরুকে ক্ষতিকর হরমোন বা উপাদান দিয়ে মোটাতাজা করেনা।
তাহলে কারা গরুকে ক্ষতিকর হরমোন দিচ্ছে অল্প সময়ে মোটাতাজা করার জন্য? এরা হচ্ছে বেশীরভাগই পাইকারী ব্যাপারী বা বিক্রেতারা। যারা গ্রামে ঘুরে ঘুরে আমাদের সরাসরি খামার থেকে গরু কিনে আনে কোরবানীর অল্পদিন

ডেইরি ফার্মে স্বাবলম্বী


আমাদের দেশে চাহিদার তুলনায় দুধের উৎপাদন কম। ডেইরি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করে আপনিও পারেন এ খাত থেকে আয় করতে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আমিনুল ই শান্ত

 ডেইরি ফার্মের জন্য জমি নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ। জমির অবস্থানের তারতম্যের কারণে দুধের উৎপাদন যেমন বাড়তে পারে, তেমনি কমতেও পারে। সে জন্য ডেইরি ফার্মের জমি হওয়া চাই খোলামেলা এবং মূল রাস্তা থেকে একটু দূরে। তাই বলে যোগাযোগব্যবস্থা খারাপ হলে চলবে না। দশটি গাভির একটি খামারের জন্য কমপক্ষে এক বিঘা জায়গা প্রয়োজন হবে। জমি নির্বাচনের পর আসে ঘর তৈরির পালা। ঘর দুভাবে তৈরি করা যায়,

সহজে ক্যারিয়ার গড়ুন বাটিক শিল্পে

বাটিক প্রিন্টের নানান কথা
সুন্দরের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরন্তন। সেকারণেই মানুষ তা সৌন্দর্যবোধের প্রকাশ ঘটায় রং ও নকশার বিভিন্ন ব্যবহারের মাধ্যমে। রঙিন ও প্রিন্টের কাপড় এর অন্যতম। সুদূর অতীতে যখন কাপড় ছাপানোর যন্ত্র ছিল না, তখন মানুষ হাতেই নানাভাবে কাপড় প্রিন্ট করত। যেমন ব্লক, বাটিক, টাইডাই ইত্যাদি। সেই প্রাচীনকাল থেকে আজ অবধি এসব কাপড় ছাপানোর পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে।

কাপড়ের কিছু অংশে নকশা এঁকে তারপর নকশাটি মোম দিয়ে ঢেকে সেটা রঙে ডুবিয়ে যে পদ্ধতিতে কাপড় রং করা হয় তাকে বাটিক প্রিন্ট বলে। এক্ষেত্রে মোম

ড্রাগ লাইসেন্স পেতে চাইলে করণীয়

যে কোনো দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার প্রথম শর্ত হল আইনগত বৈধতা। আর এ বৈধতার প্রাথমিক ধাপ হল ট্রেড লাইসেন্স। আর এই লাইসেন্স পেতে হলে আপনাকে কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

জেনে নিন ট্রেড লাইসেন্স পেতে আপনার করণীয় সম্পর্কে-

ট্রেড লাইসেন্স কি এবং কেন?
এই লাইসেন্স উদ্যোক্তাদের আবেদনের ভিত্তিতে প্রদান করা হয়ে থাকে। ব্যবসার প্রথম এবং অবিচ্ছেদ্য একটি ডকুমেন্ট হচ্ছে ট্রেড লাইসেন্স। ট্রেড মানে হচ্ছে ব্যবসা আর লাইসেন্স মানে হচ্ছে অনুমতি অর্থাৎ ট্রেড লাইসেন্স মানে হচ্ছে ব্যবসার অনুমতিপত্র।

এনজিওতে সময়োপযোগী পেশা

‘কেউ হতে চায় ডাক্তার,কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার,কেউ হতে চায় ব্যবসায়ী,কেউ বা ব্যারিস্টার...... আমি ভবঘুরে হবো এটাই আমার অ্যাম্বিশন।’নচিকেতার এই গানটা অনেকেই হয়তো শুনেছেন। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে ভবঘুরে হওয়ার অ্যাম্বিশনটা নিশ্চয়ই পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। বাবা-মা সন্তানকে নিশ্চয়ই ভবঘুরে হওয়ার জন্য টাকা-পয়সা খরচ করে শিক্ষিত করে গড়ে তুলেন না।

একটা নির্দিষ্ট সময় পার করে সবাইকে অর্থ উপার্জনের একটা পথ বেছে নিতে হয়। ছোট বেলায় অনেকের ইচ্ছে থাকে, বড় হয়ে ডাক্তার হবে, কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার হবে। কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ছাড়াও আরো

শিক্ষক হতে আগে চাই নিবন্ধন সনদ

শিক্ষকেরাই পারেন গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে।আর এই গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে দরকার তাঁদের বিষয়ভিত্তিক স্পষ্ট জ্ঞান, অনুশীলন, বিষয়ের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করার দক্ষতা এবং জাতির প্রতি তাঁদের দায়বদ্ধতা। দক্ষতা বাড়াতে তাঁদের নিয়মিত প্রস্তুতি এবং ধারাবাহিক পেশাগত উন্নয়ন দরকার। শিক্ষকদের এসব গুণ গুণ নিশ্চিত করতে তারও আগে দরকার যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগ্য শিক্ষক নির্বাচনের জন্য ২০০৫ সালে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন এবং প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ আইন পাস হয়। একই বছর শুরু হয় বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা। সম্প্রতি বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ষষ্ঠ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

কোথায় পড়ব স্থাপত্য

বুয়েট: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্থাপত্য বিভাগে প্রথম বর্ষে আসনসংখ্যা ৫৫। এখানকার ভর্তিযুদ্ধে অংশ নিতে হলে আপনাকে এইচএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থ, রসায়ন ও ইংরেজিতে মোট স্কোর জিপিএ-১৯ হতে হবে।
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় ‘ক’ ও ‘খ’—এই দুটি বিভাগ থাকে। ‘ক’ বিভাগ থেকে শুধু প্রকৌশলে এবং ‘খ’ বিভাগ থেকে একই সঙ্গে প্রকৌশল ও স্থাপত্যে ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ভর্তি ফরম সংগ্রহ করতে পারেন। খ বিভাগের পরীক্ষার্থীদেরও গণিত, পদার্থ, রসায়ন ও ইংরেজি পরীক্ষা দিতে হবে। ৬০০ নম্বরের তত্ত্বীয় ও ৪০০ নম্বরের মুক্তহস্ত অঙ্কন পরীক্ষা দুটি একই দিনে অনুষ্ঠিত হয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য বুয়েটের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন: www.buet.ac.bd

হতে চান ভিডিও চিত্রগ্রাহক

পড়াশোনা শেষ করে চাকরির সন্ধান করছেন। কিন্তু চাকরি মেলে না। স্বল্প সময়ের মধ্যে কাজ শিখেই আপনি হতে পারেন একজন ভিডিও চিত্রগ্রাহক। নিশ্চিত আয়ের পথ মেলে যাবে। এ জন্য মাত্র কয়েকটি মাস আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে হাতে-কলমে।
দেশে এখন ১০টি টিভি চ্যানেল রয়েছে। সামনে আসছে আরও একাধিক টিভি চ্যানেল। এসব টিভি চ্যানেলের জন্য প্রয়োজন অনেক চিত্রগ্রাহকের। সেই সঙ্গে টিভি চ্যানেলগুলোতে নির্মিত অনুষ্ঠানের জন্য চিত্রগ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

কাচের ডিজাইনে সৃজনশীল পেশা

গৎবাঁধা চাকরি যাঁদের পছন্দ নয়, নিজের মতো করে কাজ করে পেশা গড়তে যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁরা অনায়াসে শুরু করতে পারেন ব্যবসা। ব্যবসার কথা শুনলেই অনেকের পিলে চমকে যায়। ব্যবসা মানে অনেক টাকার খেলা, নানা পরিকল্পনা—সঙ্গে দৌড়ঝাঁপ তো আছেই। কিন্তু একবার ভাবুন তো, এমন কোনো স্বাধীন পেশা কি বেছে নিতে ইচ্ছে করে না, যেখানে অনায়াসে সৃজনশীল প্রতিভার বিকাশ ঘটানো সম্ভব।

ক্যারিয়ার গাইড: ডিজিটাল মার্কেটিং

মার্কেটিং হচ্ছে যে কোন পণ্য অথবা সার্ভিস এর প্রচার প্রচারনা করে ওই পণ্যের ক্রেতা তৈরি করা। ঠিক এই জিনিসটিই অনলাইনে করলে সেটাকে বলা হয় “ডিজিটাল মার্কেটিং” বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। আপনি পৃথিবীতে বাস করছেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। সেই হিসেবে আপনার ব্যবসায়ও অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে হবে। আপনি তুলনামুলকভাবে কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচারকে বোঝায়।

আকর্ষণীয় পেশা বীমা প্রতিনিধি

বাংলাদেশে বীমা গ্রাহক বাড়ার সাথে সাথে বীমা কোম্পানীও বাড়ছে। ফলে দেশের বেকারত্ব হ্রাসেরও সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৯টি জীবন বীমা কোম্পানী রয়েছে। এসব কোম্পানীতে প্রায় ১০ লাখ শিক্ষিত তরুণ-তরুণী নিয়োজিত। কোম্পানীগুলোর অন্যতম কাজ হচ্ছে পলিসি গ্রাহক সৃষ্টি করা। আর এ কাজ করে থাকে বীমা প্রতিনিধিরা। বীমা প্রতিনিধিরা প্রথমে এজেন্ট পরবর্তীতে প্রথমত এমও ম্যানেজার, সহকারী কন্ট্রোলার, ডেপুটি কন্ট্রোলার, জেএভিপি, এভিপি, ভিপি ইভিপি এবং সর্বশেষ কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হওয়ার যোগ্যতাও রাখে। বিভিন্ন কোম্পানী ভিন্ন ভিন্নভাবে পদবী ব্যবহার করে থাকে। এ পেশায় সম্মান থাকার পাশাপাশি রয়েছে অধিক পরিমাণে কমিশন। একজন বীমা

লাইফ ইন্স্যুরেন্সে ক্যারিয়ার

উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঝুঁকি বাড়ছে সম্পদেরও। সেই সঙ্গে বাড়ছে বীমা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিধি। ঝুঁকি মোকাবেলায় মানুষও অবলম্বন চায়। বীমা প্রতিষ্ঠানগুলো সময়ের চাহিদা বুঝে নতুন নতুন পলিসির প্রচলন ঘটায়। এই পলিসি লুফে নেন গ্রাহক। সেদিনও দেশে বীমা শিল্প শুধুই প্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক বহুলভাবে পরিচিত ছিল। বর্তমানে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের ফলে ইন্স্যুরেন্স শিল্পে কাজের পরিধি বেড়েই চলেছে। বর্তমানে কয়েক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা রয়েছে বীমা শিল্পকে কেন্দ্র করে। আর এই শিল্পে রয়েছে তারুণ্যের জয়জয়কার। শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা সমানতালে কাজ করছেন এ শিল্পে। আপনিও নিশ্চয় আগ্রহী এই পেশায়; তবে স্বাগত!

ফ্যাশন শিল্পে ক্যারিয়ার

আধুনিক মানুষ অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন—এ তো জানা কথা। ফলে আধুনিক কর্মক্ষেত্র হিসেবে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্ব ও চাহিদা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। আমাদের দেশে যদিও শুরুর দিকে এ ক্ষেত্রটি ছিল তুলনামূলক আনকোরা, এবং অধিকাংশ মানুষই এ সংক্রান্ত পেশাগুলোতে আসতেন অনেকটা শখের বশে; কিন্তু এখন এটি রীতিমতো মর্যাদাপূর্ণ ও সিরিয়াস কর্মক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। দেশে ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি সম্পৃক্ত বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। তা ছাড়া নানাবিধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করানো হচ্ছে কোর্স। এ ইন্ডাস্ট্রি যে