ভ্যাট রং করার নিয়ম

**ভ্যাট রং করার নিয়ম**
ভ্যট রং করার নিয়ম:
১.১তলা রং ৪ গজ কাপরের জন্য
২.হাইড্রোজ+কস্টিক- প্রোতি গজে
১তলা :.৪ গজে ৪ তলা
৩.প্রথমে অল্প গরম পানিতে রং
আলাদা বাটি /কাপে গুলে নিতে
হবে।
৪.কাপর ভেজার জন্য প্রোজনমত ফুটন্ত

টাই-ডাই

কাপড় রং করার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। যেমন- ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট। এর পাশাপাশি কাপড় রং করার অন্যতম জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে টাই-ডাই। বাঁধন পদ্ধতিতে কাপড় রং করাকেই টাই-ডাই বলে। এক্ষেত্রে কাপড়ের কোনো কোনো অংশ কুঁচকে নিয়ে সুতা দিয়ে বাঁধা হয়। ঐ অবস্থায় কাপড়টি রং-এ ডোবালে বাঁধা অংশে রং লাগতে পারে না। বাকি কাপড় রং-এ রঙিন হয়। এভাবে রং লাগা ও রং না লাগা অংশ মিলে একটা নকশা সৃষ্টি হয়।

শাড়িতে কিভাবে বাটিক প্রিন্ট করা যায়

সাধারণত নিজে যেমন পারিবারিক ভাবে এই ব্যবসা করা যায় তেমনি এলাকায় অবস্থিত কাপড়ের দোকান বা সমিতির মাধ্যমে পরিচিত কয়েকজনকে নিয়েও বাটিকের ব্যবসা করা সম্ভব৷ এটা বলা দরকার যে, যেকোনো ধরনের কাপড়ে বাটিক নকশা করার পদ্ধতি মূলত একই৷ তবে কাপড়ের ধরনের উপর ভিত্তি করে নকশা, রং ও উপকরণের পরিমাণ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে৷ এখন জেনে নেই একটি সুতি শাড়িতে কিভাবে এই প্রিন্ট করা যেতে পারে ও তাতে কেমন খরচ হতে পারে:

কিভাবে শার্টে স্ক্রীন প্রিন্ট করা যায়

সাধারণত আপনি নিজে যেমন পারিবারিকভাবে এই ব্যবসা করতে পারেন তেমনি এলাকায় অবস্থিত কাপড়ের দোকান বা সমিতির মাধ্যমে পরিচিত কয়েকজনকে নিয়েও স্ক্রীন প্রিন্টের ব্যবসা করতে পারেন৷ অবশ্য এটা জানা দরকার যে, যেকোন ধরনের কাপড়ে স্ক্রীনের নকশা করার পদ্ধতি মূলত একই৷ তবে কাপড়ের ধরনের উপর ভিত্তি করে নকশা, রং ও উপকরণের পরিমাণ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে৷ এখন জেনে নেয়া যাক একটি শার্টে কিভাবে এই প্রিন্ট করা যেতে পারে ও তাতে কেমন খরচ হতে পারেঃ